নদী ও সমুদ্র উপকূল দিয়ে ঘেরা পূর্ব মেদিনীপুর। তমলুক, পাঁশকুড়া, কাঁথি ও এগরা সহ বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান। স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য বিখ্যাত এই জেলা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সমুদ্রকেন্দ্রিক পর্যটনের জন্য বিখ্যাত। সমুদ্র পর্যটন কেন্দ্রের কথা প্রথমেই মাথায় এলে আসে দিঘা, মন্দারমনি ও শঙ্করপুরের মত জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত। রয়েছে ৫১ সতী পিঠের এক পিঠ দেবী বর্গভীমার মন্দির। সম্প্রতি দিঘায় রাজ্য সরকারের উদ্যোগে গড়ে উঠেছে শ্রী ক্ষেত্র পুরীর আদলে জগন্নাথ মন্দির। অন্যদিকে এই জেলায় রয়েছে বহু প্রাচীন রাজবাড়ী। যেমন তাম্রলিপ্ত, মহিষাদল, পঁচেটগড় ময়নাগড়।
মন্থার ঝাপটায় অসময়ে বৃষ্টি। কোথাও জমিতেই নুইয়ে পড়েছে ধান গাছ। কোথাও সবজি চাষের জমিতে জল। কৃষকদের মাথায় হাত।
রেলপথের থেকেও সড়ক পথ বেশি আরামদায়ক, ধর্মতলা থেকে প্রতি আধ ঘণ্টা পর পর সরকারি বেসরকারি বাস পাওয়া যায় এই জেলায় আসার জন্য। সময় লাগে চার ঘন্টা
কলকাতা থেকে দূরত্ব প্রায় ১০০ কিলোমিটার। হাওড়া থেকে মেচেদা, পাঁশকুড়া ও দীঘা গামী যে কোনও লোকাল এবং এক্সপ্রেস ট্রেনে এই জেলায় আসা যায়।