পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি অদ্ভুত সুন্দর ভূবৈচিত্র সম্পন্ন জেলা হল বাঁকুড়া। জঙ্গলমহলের বেশ কিছুটা অংশ রয়েছে এই জেলায়, রয়েছে মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর, মাটির বাঁধ মুকুটমনিপুর এবং জঙ্গলমহলের বিস্তীর্ণ ঘন জঙ্গল। বাঁকুড়া জেলার একটি বড় অংশ আদিবাসী অধ্যুষিত। বাঁকুড়া রাঢ় বাংলার একটি অংশ এবং যার প্রভাব দেখা যায় উচ্চারণে "ড়" এর ব্যবহারে। মাটির ভূপ্রকৃতি লাল হওয়ার কারনে এই জেলাকে লাল মাটির জেলা বলে। বাঁকুড়া জেলায় ঘুরে দেখার জায়গা রয়েছে বিষ্ণুপুর, শুশুনিয়া পাহাড়, মুকুটমণিপুর, বড়দি পাহাড় ইত্যাদি। বাঁকুড়ার হেরিটেজ তকমা পাওয়া মিষ্টি গুলির মধ্যে অন্যতম হল বিষ্ণুপুরের মতিচুরের লাড্ডু। বাঁকুড়ায় রয়েছে বহু ছোট বড় হস্তশিল্প যেমন ডোকরা, টেরাকোটা।
আগামী ৪ নভেম্বর থেকে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যাবেন বিএলও অথবা বুথ স্তরের অফিসাররা৷ এই বিএলও-রাই ভোটারদের হাতে তুলে দেবেন এনুমারেশন ফর্ম৷ ভোটার তালিকায় নাম রাখতে গেলে এই ফর্ম পূরণ করে বিএলও-দের কাছেই জমা দিতে হবে ভোটারদের৷ কোনও ভোটারকে বাড়িতে না পেলে সেই বাড়িতে সর্বাধিক তিন বার যেতে হবে একজন বিএলও-কে৷ তার পরেও তিনি সেই ভোটারকে না পেলে অথবা বাড়ি তালাবন্ধ থাকলে বিএলও বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অ্যাপের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন৷
করুণাময়ী এবং ধর্মতলা থেকে পাওয়া যায় সরকারি বাস।
কলকাতা থেকে বাঁকুড়া আসতে গেলে আসা যায় ট্রেনে। হাওড়া থেকে ট্রেন ধরলে দূরত্ব ২৩০ কিলোমিটার। রয়েছে একাধিক এক্সপ্রেস ট্রেন।