মুর্শিদাবাদ একসময় বাংলার রাজধানী ছিল। মুর্শিদকুলী খান-এর শাসনামলে মুঘল বাংলার রাজধানী মুকসুদাবাদ-এর নামানুসারে শহরটির নামকরণ করা হয়। মুর্শিদাবাদ একসময় বাংলা, বিহার ও ওড়িশা নিয়ে গঠিত মুঘল সুবেহ-এর রাজধানী ছিল। মুর্শিদাবাদে আছে একাধিক ঐতিহাসিক স্থান। হাজারদুয়ারী, কাঠগোলা বাগান, নশিপুর আখড়া, মতিঝিল। মুর্শিদাবাদ শহরে আছে ঐতিহাসিক সাতটি দর্শনীয় স্থান। এবং রয়েছে শশাঙ্কের রাজধানীতে কর্ণসুবর্ন। মুর্শিদাবাদের নবগ্রামের কীরিটেশ্বরীর মন্দির রয়েছে। যা সতীর ৫১পীঠ। রয়েছে ফরাক্কা ব্যারেজ। যে জল চলে গিয়েছে মুর্শিদাবাদ হয়ে বাংলাদেশের দিকে। মুর্শিদাবাদ জেলার অন্যতম তাঁত ও মুর্শিদাবাদ সিল্ক বিখ্যাত।
শুষ্ক শীতের খেলা শুরু, কুয়াশার দাপট বাড়বে বাংলাজুড়ে! বৃষ্টি কোন কোন জেলায়? ওয়েদার আপডেট
ডেটিং অ্যাপে যুবকের সঙ্গে পরিচয় লিভ-ইন যুগলের, ছিল পার্টির প্ল্যান! কসবা খুনের আপডেট
আগামী ৩০ নভেম্বর বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন পিসি সরকার কন্যা মৌবনি, পাত্র চন্দননগরের সৌম্য রায়
ডেটিং অ্যাপে যুবকের সঙ্গে পরিচয় যুগলের, অনেকে মিলে পার্টির প্ল্যান! কসবায় কেন খু*ন যুবক?
কলকাতা থেকে সড়কপথে মুর্শিদাবাদ শহরের দুরত্ব ২২০ কিলোমিটার। প্রতিদিন ধর্মতলা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যে কোনও বাসে করে মুর্শিদাবাদ যাতায়াত করা যায়।
শিয়ালদহ ও কলকাতা স্টেশন থেকে প্রতিদিন লালগোলা প্যাসেঞ্জার এবং দু তিনটি এক্সপ্রেস ট্রেনে করে যাওয়া আসা যায়।