আরও পড়ুন: দুর্গাপুরে চালু হল ফরেনসিক ল্যাব, বর্ধমান থেকে উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী
সরস্বতী পুজো পেরিয়ে যাওয়ার পর, আসানসোলের মহিষীলার পালপাড়ায় গিয়ে দেখা গেল একদম শূন্যতার ছবি। সেখানে শিল্পীদের ওয়ার্কশপগুলি কার্যত খাঁ খাঁ করছে। শিল্পীরা বলছেন, আবার মাস ছয়ের অপেক্ষা। আগামী ৬ মাস কার্যত বসেই কাটাবেন তারা। আগামী বাংলা বছরে বিশ্বকর্মা পুজোর শুরু থেকে উৎসবের মরশুম শুরু হবে বাঙালির কাছে। যদিও তার আগে একাধিক ছোট বড় পুজো রয়েছে। তবে এইসব উৎসবগুলির বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রয়োজন নেই প্রতিমার। যার ফলে ব্যস্ততা নেই কুমোরটুলিতে।
advertisement
আরও পড়ুন: ৩ দিনের নোটিশে মাথায় হাত কয়েকশো ব্যবসায়ীর, আসানসোলে কি এমন হল?
মৃৎশিল্পীরা জানিয়েছেন, আবার প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ততা আসতে কয়েক মাস বাকি রয়েছে। এই ফাঁকা সময় তারা প্রতিমা তৈরির জন্য সমস্ত রকম প্রস্তুতি নেবেন। অর্থাৎ এই সময় তারা প্রতিমা তৈরির জন্য বাঁশ, বিচালি ইত্যাদি সংগ্রহ করবেন। প্রতিমা তৈরির মাটি নিয়ে আসবেন কলকাতা থেকে। কারিগররাও এই সময় যে যার মত করে বাড়ি চলে যান। ফলে কয়েকটা মাস তাদের ওয়ার্ক শপ ফাঁকা পড়ে থাকবে। আর কার্যত বসেই সময় কাটবে তাদের। তবে দু একটি ছোটখাটো প্রতিমা তৈরীর অর্ডার আসবে। কিন্তু তার জন্য থাকবে না কোনও ব্যস্ততা। ফলে উৎসব শেষ হতেই শূন্যতা নেমে এসেছে জেলার অন্যতম বড় কুমোরটুলি মহিষীলার পালপাড়ায়। আগামী কয়েক মাস সেই ছবিই থাকবে সেখানে।
নয়ন ঘোষ





