প্রশিক্ষক অমরেন্দ্র পান্ডে বলেন, ‘‘এত দিন এক একর জমিতে চাষিদের কীটনাশক বা সার প্রয়োগ করতে প্রায় ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা লেগে যেত। ড্রোনের মাধ্যমে মাত্র ৮ মিনিটে এক একর জমিতে কীটনাশক অথবা রাসায়নিক সার স্প্রে করতে পারবেন চাষিরা। এর ফলে তাঁদের সময়, শ্রম এবং অর্থ— তিনটিই সাশ্রয় হবে।’’ এছাড়াও এআই এর মাধ্যমে কোন ফসল খারাপ হয়েছে সেটাও ধরে ফেলতে পারবে ড্রোন। এই সমস্ত বিষয় নিয়ে কৃষকদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তার কিভাবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে চাষাবাদ করতে পারবেন সেই জিনিসই শেখানো হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: হোমস্টে ঘিরে কাঞ্চনজঙ্ঘা! সারাদিনের সঙ্গী নির্জনতা, প্রেম! হতেই পারে আপনার হানিমুন ডেস্টিনেশন
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এছাড়াও বিভিন্ন চা বলয় থেকে শিক্ষিত ছেলে মেয়েদের কি করে ড্রোন প্রশিক্ষণ দেওয়া যায় সেই বিষয় নিয়েও ভাবছেন তারা। কারণ কেউ যদি ড্রোন ওড়াতে শিখে যায় তাহলে সেখান থেকে ওই ছেলে মেয়েদের একটা রোজগারের পথ খুলে যাবে। এই বিষয় নিয়ে অমরেন্দ্র বাবু বলেন, ‘আমরা একটা নতুন প্রকল্প চালু করছি সেটা হল ড্রোন সাথী। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে যোগ্য ছেলেদের ড্রোন চালানোর প্রশিক্ষণ দেব। তারা যদি একবার এই জিনিস শিখে যায় তাহলে তারা অনেক উপার্জন করতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস।’ উত্তরবঙ্গের কৃষি ক্ষেত্রে এই ড্রোন এবং এআই এর ব্যবহার এক যুগান্তকারী বিপ্লব আনবে বলেই মনে করছেন তারা।
অনির্বাণ রায়





