মুর্শিদাবাদ একসময় বাংলার রাজধানী ছিল। মুর্শিদকুলী খান-এর শাসনামলে মুঘল বাংলার রাজধানী মুকসুদাবাদ-এর নামানুসারে শহরটির নামকরণ করা হয়। মুর্শিদাবাদ একসময় বাংলা, বিহার ও ওড়িশা নিয়ে গঠিত মুঘল সুবেহ-এর রাজধানী ছিল। মুর্শিদাবাদে আছে একাধিক ঐতিহাসিক স্থান। হাজারদুয়ারী, কাঠগোলা বাগান, নশিপুর আখড়া, মতিঝিল। মুর্শিদাবাদ শহরে আছে ঐতিহাসিক সাতটি দর্শনীয় স্থান। এবং রয়েছে শশাঙ্কের রাজধানীতে কর্ণসুবর্ন। মুর্শিদাবাদের নবগ্রামের কীরিটেশ্বরীর মন্দির রয়েছে। যা সতীর ৫১পীঠ। রয়েছে ফরাক্কা ব্যারেজ। যে জল চলে গিয়েছে মুর্শিদাবাদ হয়ে বাংলাদেশের দিকে। মুর্শিদাবাদ জেলার অন্যতম তাঁত ও মুর্শিদাবাদ সিল্ক বিখ্যাত।
Kalyanmoy Ganguly: কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের জেলমুক্তি। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জামিন। পার্থর পর জামিন কল্যাণময়েরও। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতির জামিন। প্রায় তিন বছর পর জেলমুক্তি কল্যাণময়ের। CBI-এর মামলায় জামিন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের।
কলকাতা থেকে সড়কপথে মুর্শিদাবাদ শহরের দুরত্ব ২২০ কিলোমিটার। প্রতিদিন ধর্মতলা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যে কোনও বাসে করে মুর্শিদাবাদ যাতায়াত করা যায়।
শিয়ালদহ ও কলকাতা স্টেশন থেকে প্রতিদিন লালগোলা প্যাসেঞ্জার এবং দু তিনটি এক্সপ্রেস ট্রেনে করে যাওয়া আসা যায়।