ফলে শেষ বাসে প্রবল ভিড় থাকে। বাদুর ঝোলা অবস্থায় জীবনে ঝুঁকি নিয়ে নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছাতে হয়। প্রাণ হাতে নিয়ে বাসের উপরে কিংবা বাসের ভিতর উঠতে হয় সকলকে। শনিবার সন্ধ্যায় প্রায় রাত্রি আটটা নাগাদ শেষ বাসে দেখা গিয়েছে ব্যাপক ভিড়। বাসের ছাদে উঠেছেন প্রায় ৫০ জন যাত্রী। যাদের মধ্যে কেউ এগরা কেউবা যাবেন কাঁথি ।
advertisement
আরও পড়ুন- বজ্রাঘাতে মৃত্যু এক মহিলার, বাজ পড়ে ডাব গাছে দাউদাউ করে জ্বলে উঠল আগুন
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হচ্ছে তাদের। সাধারণ মানুষের দাবি অবিলম্বে এই ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত বন্ধ করুক প্রশাসন। পাশাপাশি দাবি উঠেছে, যাত্রীদের সুবিধার জন্য বাস মালিক কর্তৃপক্ষ রাত্রি নটা নাগাদ কাঁথি যাওয়ার বাসের বন্দোবস্ত করুক। এখন দেখার বিকল্প হিসেবে কি ব্যবস্থা নেয় প্রশাসন ।
বাসের যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় নিয়ম বেঁধে দিয়েছিল প্রশাসন। তবে সেই নিয়ম জারির কিছুদিন মেনে চললেও পরে তা ধীরে ধীরে শিথিল হয়েছে। সেদিকে নজর দেয়নি প্রশাসন। তাই প্রতিদিন বাসের ছাদে উঠে চলছে ঝুঁকির যাতায়াত। ফের কঠোর করা হোক এমনটাই দাবি।
Ranjan Chanda