একটি ফোন পে (Phone-Pe) নম্বর দিয়ে বলা হয় ওই নম্বরে টাকা পাঠালে তবেই ছাড়া হবে কিশোরীকে। যুবকরা কিশোরীর দিদিকে আরও বলে টাকা পাঠালে ভিডিও কলে তাকে দেখানো হবে। এই ভাবে সারারাত লাগাতার কয়েকটি নম্বর থেকে ফোন আসতে থাকে পরিবারের কাছে। পরেরদিন রবিবার সকাল থেকে আর কোনও ফোন আসেনি যুবকদের তরফে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কলকাতার লাল হলুদ ক্লাবের ক্রিকেট কোচ মেদিনীপুরের সুশীল শিকারিয়া
সোমবার থেকে পরিবারের তরফে সেই নম্বরগুলিতে ফোন করা হলে ফোনের অপরদিক থেকে গালিগালাজ করে ফোন কেটে দেওয়া হয়। শনিবার সকাল থেকেই পরিবারের কেউ আর খোঁজ পাননি নিখোঁজ নাবালিকার। রবিবার ঘাটাল থানার দারস্থ হয় নাবালিকার মা, বাবা সহ তার আত্মীব পরিজনরা।
আরও পড়ুনঃ আর প্যাসেঞ্জার নয়! এক্সপ্রেস হিসেবে ছুটবে খড়্গপুর-হাতিয়া-খড়্গপুর ট্রেনটি
এই ঘটনায় রীতিমত চাঞ্চল্য চড়িয়েছে এলাকায়। নাবালিকার সাথে যুবকের কত দিনের সম্পর্ক, সম্পর্কের টানেই কি ঘর ছেড়েছে কিশোরী? নিখোজ নাবালিকার পরিবারের পক্ষথেকে অভিযোগ পেয়ে পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ঘাটাল থানার পুলিশ।
Partha Mukherjee