আনুমানিক ১৯৬১ সালে হায়দ্রাবাদে হোমি জাহাঙ্গির ভাবার উদ্যোগে দেশে প্রথম বেলুন উৎক্ষেপণ কেন্দ্র তৈরি করা হয় ৷ এই কেন্দ্রকে ‘বেলুন ফেসিলিটি’ বলা হয় ৷ ৬৩ বছর পর দেশের দ্বিতীয় বেলুন উৎক্ষেপণ কেন্দ্র চালু হল বীরভূমে। ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্সের উদ্যোগে বীরভূমের চন্দ্রপুরে ‘হাই অল্টিটিউড বেলুন ফেসিলিটি’ তৈরি করা হয়৷ সিউড়ি থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরে এই কেন্দ্রটির তৈরি করা হয়েছে। এই স্থান দিয়ে বিমান চলাচল না-করায়, এলাকাটিকে বেলুন উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
advertisement
আরও পড়ুন: কি স্কুল রে বাবা! পড়ুয়াদের হাত ধোয়ার জলটুকুও নষ্ট করে না! জলসংকট দূর করা কাকে বলে দেখাচ্ছে এরাই
আগামী দিনে এর থেকে আরও বড় বড় বেলুন ছাড়া হবে। যেখানে এক একটি বেলুনের সাইজ হতে পারে প্রায় ১০০ থেকে ১৫০ ফুট পর্যন্ত। বেলুনের সঙ্গে থাকবে পেলোড অর্থাৎ সমস্ত রকম যন্ত্রপাতি। ইসরো নাসা যেভাবে রকেটের মাধ্যমে পেলোড পাঠিয়ে থাকে ঠিক একইভাবে বীরভূমের মাটি থেকে বেলুনের সাহায্যে যন্ত্রপাতি পাঠানো হবে মহাকাশ গবেষণার জন্য।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আপাতত বৃহস্পতিবার পরীক্ষামূলকভাবে বেলুন ছাড়ার কাজটি করা হয়। এদিন দেখে নেওয়া হয় বাতাসের গতি ঠিক কোন দিকে যাচ্ছে এবং তার সঙ্গে বেলুন ছাড়ার পর সেই বেলুন কিছুদূর যাওয়ার পর সেটিকে পুনরায় নামিয়ে আনা ইত্যাদি খুঁটিনাটি বিষয়গুলি এদিন খতিয়ে দেখে নেওয়া হয়।
সৌভিক রায়





