British Era History: টরেটক্কার আগে এই গম্বুজ থেকেই পাঠানো হত গুরুত্বপূর্ণ বার্তা, ব্রিটিশ আমলে তৈরি লাল ইট-চুনসুড়কির বিস্ময় আজ ধ্বংসের গ্রাসে
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- local18
- Reported by:RAKESH MAITY
Last Updated:
British Era History in Howrah: ব্রিটিশ আমলের ২০০ বছর প্রাচীন ইতিহাস অবহেলিত হাওড়ায়, প্রায় ৮০ ফুট উচ্চতার এই টাওয়ার বাঁচিয়ে রাখার দাবি মানুষের
advertisement
1/7

২০০ বছর প্রাচীন ইতিহাস ধুঁকছে হাওড়ার আন্দুলে! ব্রিটিশ আমলে তৈরি সিমাফোর টাওয়ার। ক্রমেই খসে পড়ছে খোলা আকাশের নিচে মাথা উঁচু করে দুই শতাব্দী প্রাচীন ইতিহাসের দেহাংশ। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
2/7
লাল ইটের চুনসুড়কির গাঁথুনি প্রায় ৮০ ফুট উচ্চতার মিনার। টাওয়ারের নিচে একটি প্রবেশদ্বার রয়েছে। প্রবেশ পথ হয়ে উপরে ওঠা। উপর থেকেই বিভিন্ন বার্তা পৌঁছে দেওয়া। এক টাওয়ার থেকে অন্য টাওয়ার এভাবেই পৌঁছে দেওয়া হত বার্তা।
advertisement
3/7
ব্রিটিশ আমলে এর গুরুত্ব ছিল অসীম। প্রায় ২০০ বছরও বেশি প্রাচীন ইতিহাস, কিন্তু বর্তমানে অবহেলিত। টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা চালু হওয়ার আগে, সামরিক বার্তা আদান-প্রদানে এর গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল।
advertisement
4/7
সারা বাংলায় বিভিন্ন প্রান্তে ব্রিটিশ আমলের এমন নিদর্শন রয়েছে। এই সিমাফোর মিনারটি অবস্থিত হাওড়ার আন্দুল মহিয়ারী খটির বাজার সংলগ্ন রাস্তার ধারে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে টাওয়ারটি।
advertisement
5/7
জানা যায়, এ সময় থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে কলকাতা থেকে বিহার-ঝাড়খন্ড-উত্তরপ্রদেশ পর্যন্ত সেনাদের সুবিধার্থে সিমাফোর টাওয়ার তৈরি করেছিল ব্রিটিশরা। সেই সময়ের কলকাতা থেকে উত্তর প্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশ থেকে কলকাতা খবরা খবর পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যম ছিল এই টাওয়ারগুলি। তারই একটি অংশ মহিয়ারী খটির বাজার লাল মিনার।
advertisement
6/7
হাওড়ার বিভিন্ন প্রান্তে সিমাফোর টাওয়ার এর চিহ্ন বা উপস্থিত পাওয়া যায়। যদিও সেগুলি বেশির ভাগ নিশ্চিহ্ন হবার পথে। তার তুলনায় মহিয়ারীর টাওয়ার এখন অপেক্ষাকৃত ভাল। মহিয়ারী সরস্বতী নদীর পাশে রয়েছে টাওয়ার'টি। বিভিন্ন ঘটনার সাক্ষী এই স্থাপত্য, ঝড়-ঝাপটা বন্যা সহ্য করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তবে ৭৮ এর বন্যায় দারুণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নিচ থেকে উপরে পৌঁছানোর সিঁড়ি পথ ধ্বসে পড়েছে।
advertisement
7/7
ব্রিটিশ আমলের স্থাপত্যটি অবহেলিত, পরিচর্চার দারুন অভাব দেখা দিয়েছে। মিনারের গোড়ায় লোহার গায়ে মরচের মত লেগে রয়েছে গুমটি দোকান। লাল ইটের গাঁথুনির দেওয়াল পরিচর্যার অভাবে আরও জীর্ণ হয়ে পড়ছে। জীর্ণ দেওয়ালের গায়ে সাটা রয়েছে পোস্টার ব্যানার। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
British Era History: টরেটক্কার আগে এই গম্বুজ থেকেই পাঠানো হত গুরুত্বপূর্ণ বার্তা, ব্রিটিশ আমলে তৈরি লাল ইট-চুনসুড়কির বিস্ময় আজ ধ্বংসের গ্রাসে