জানা গিয়েছে, নামখানার হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রলারগুলি থেকে রাতারাতি ডিজেল চুরি হয়ে যাচ্ছে। সেই ডিজেল আবার কম দামে খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছে। ট্রলার মালিকদের অনুমান, এই ঘটনার সঙ্গে বেশ কয়েকজন অসাধু মৎস্যজীবী জড়িত রয়েছেন। তাঁরা রাতে এই কাজ করছেন। এবছর মরশুমের শুরু থেকেই সমুদ্রে সেভাবে মাছের দেখা মেলেনি। ট্রলার চালানোর খরচ ওঠেইনি অনেকের। প্রায় প্রত্যেক মৎস্যজীবী আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। তার উপর ট্রলার থেকে এখন প্রায়ই ডিজেল চুরি হয়ে যাচ্ছে।
advertisement
শুধু তেল নয়, সমুদ্র থেকে ধরে আনা মাছও চুরি হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি মৎস্যজীবী সংগঠনকে জানানো হয়েছে। কাকদ্বীপের দু’টি মৎস্যজীবী সংগঠনের সম্পাদক বিজন মাইতি ও সতীনাথ বিষয়টি অবগত হয়েছেন। মৎস্যজীবী সংগঠনগুলি জানিয়েছে বিষয়টি তাঁদের নজরে এসেছে। নদীতে নোঙর করে দাঁড়িয়ে থাকার সময় ট্রলার থেকে তেল ও মাছ চুরি হয়ে যাচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্ভবত কিছু অসাধু মৎস্যজীবী যুক্ত রয়েছেন। বেশ কয়েকজন ট্রলার মালিক সংগঠনকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ প্রশাসন। এভাবে নতুন উৎপাত শুরু হওয়ায় চিন্তিত মৎস্যজীবীরা। মৎস্যজীবীরা সমস্যা সমাধানের দাবিও তুলছে। এখন দেখার এই অভিযোগের পর ভবিষ্যতে কি হয়।






