স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন ভারত সরকারের যুব কল্যান দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর ডঃ রাজিত শুভ্র নস্কর, কামিনী কুমার গুছাইত, ভারতীয় যুব অভিসার সুমিতা দাস হালদার, রিমি মজুমদার, জয়নগর-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোনাজাত আলি খান, সাহাজাদাপুর পঞ্চায়েতের প্রধান, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য রহিম মোল্লা, সুন্দরবন সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার মিশনের সম্পাদক বিশ্বনাথ নাইয়া সহ আরও অনেকে।
advertisement
আরও পড়ুন: থামছে না মৃত্যু মিছিল, পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েই চলেছে এই প্রাণী
এই অনুষ্ঠানের বিষয়ে সুন্দরবন সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার মিশনের সম্পাদক বিশ্বনাথ নাইয়া বলেন, "বাল্য বিবাহ বন্ধ, নারী পাচার রোধ, ভ্রুণ হত্যা আটকাতে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে আমরা সরকারের সহায়তায় একটি সচেতনতা মূলক শিবির করলাম। আগামী দিনেও এরকম শিবির হবে। আমরা চাই এই সব শিবিরের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ুক।"
সুন্দরবনের কথা সারা পৃথিবী জানে। কিন্তু এই সুন্দরবন পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম প্রত্যন্ত এলাকা। এখানকার বেশিরভাগ গ্রাম পিছিয়ে পড়া। স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষার হারও এখানে অনেক কম। প্রায় সময়ই দেখা যায়, গ্রামের মেয়েদের ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগেই বিয়ে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এক্ষেত্রে শুধু আইন করে উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দিলে কাজ হবে না। এমন পিছিয়ে পড়া প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের মধ্যে একমাত্র সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই এই পরিস্থিতির উন্নতি ঘটতে পারে।
সুমন সাহা