পরেশবাবু কোন বাঁধা-ধরা কাজ করেন না। ধান, সবজি চাষ থেকে পান বোরজের কাজ কমবেশী সব ধরনের কাজ করেন। এক সময় পাড়া গাঁয়ের ঘর ছাওয়া থেকে মাটি কাটার কাজ করেছেন। এখন বয়স হয়েছে তাই ভারী কাজ আর করতে পারেন না।
আরও পড়ুনঃ পরিষেবা পৌঁছে দিতে দুয়ারে চেয়ারম্যান কর্মসূচি
advertisement
বাড়ির লোকের হাজার বাধা উপেক্ষা করেও তিনি কখনো ঘাস কাটছেন তো কখনো আবার জ্বালানী গোছাতে ব্যস্ত। পরেশবাবু স্ত্রী রাধারাণী প্রায় ১৫ বছর আগে তাকে ছেড়ে চলে গেছেন। রোজ ভোর ভোর ঘুম থেকে উঠে আগে ঠাকুর নাম করে মুখ ধুয়ে প্রথম রেডিও তে খবর শোনেন। এরপর নিজেই পান ভেঙে খেয়ে চেবাতে চেবাতে কাজে লেগে পড়েন।
আরও পড়ুনঃ সুতাহাটাতে গাছের গুঁড়ি ফেলে রাস্তা অবরোধ এলাকাবাসীর! কী কারণ?
এই গরমের সময় সকালে কম রোদ্দুরে কাজ করে ফেলেন। বেলা গড়ালে রোদ্দুর বাড়ে, আর কাজ করতে পারেন না। তিনি বলেন \"কাজ না করে বসে থাকতে পারি না\"
Saikat Shee





