অবশেষে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস অবশ্য আশ্বাস দিয়েছেন, “চলতি আর্থিক বছরে রোগী কল্যাণ সমিতির মিটিংয়ে জেলা পরিষদের কাছে আবেদন করা হয়েছে পাঁচটি জেনারেটর সেটের জন্য। যেগুলি বিভিন্ন গ্রামীণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চালানো হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন তাঁর এই প্রস্তাব গৃহীত হবে এবং সমস্যার সমাধান হবে।”
আরও পড়ুন: ক্যানসার থেকে হাড়ের ক্ষয় আটকে দেয়! বহু জটিল রোগের মহা-ওষুধ জলপাই! জানুন
advertisement
শুধুমাত্র হিলি, কুশমন্ডি, হরিরামপুর এই তিনটি গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বহু পুরানো জেনারেটর দিয়ে কাজ চালানো হয়। তপন গ্রামীণ হাসপাতাল বা রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালের মত গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ হাসপাতালে রোগী পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ চলে গেলে ব্যাটারি চালিত ইউপিএস বা ইনভার্টার একমাত্র ভরসা। বার বার সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে দাবি হয়েছে। দাবি জানানো হয়েছে বিভিন্ন স্তরে। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়নি আজও।
আরও পড়ুন: এক কামড়েই শেষ! শীতের সন্ধেয় আড্ডা জমুক মুচমুচে আলুর পকোড়াতেই, নিমেষে সাফ হবে প্লেট, রইল রেসিপি
অন্যদিকে জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি অম্বরিশ সরকার জানিয়েছেন, “রোগী কল্যাণ সমিতিতে জেনারেটর সেট কেনার প্রস্তাব রেখেছিলেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। জেলা পরিষদগতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্রাথমিকভাবে তিনটি জেনারেটর সেট তাঁরা কিনে দেবেন স্বাস্থ্য দফতরকে। বাকিগুলি যখন যেমন টাকা পাওয়া যাবে সেরকম গুরুত্ব দিয়ে কেনা হবে।”
সুস্মিতা গোস্বামী





