SIR Guidelines: এসআইআর কী ভাবে হবে? ১৬ দফা গাইডলাইন জারি করল নির্বাচন কমিশন! না জানলেই চরম বিপদ

Last Updated:
SIR Guidelines: বিহারে তুলনায় এবারের স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন অনেকটাই সরলীকরণ করা হল। এই গাইডলাইন অনুসরণ করতে হবে বুথ লেভেল অফিসাররা যখন বাড়িতে বাড়িতে যাবেন এবং গোটা এসআইআর পর্বে।
1/6
বিহারে তুলনায় এবারের স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন অনেকটাই সরলীকরণ করা হল। এই গাইডলাইন অনুসরণ করতে হবে বুথ লেভেল অফিসাররা যখন বাড়িতে বাড়িতে যাবেন এবং গোটা এসআইআর পর্বে। কী কী গাইডলাইন দেওয়া হল? ১) বিএলওদের নাম, মোবাইল নম্বর সব বুথে লিখে দেওয়া হবে। এছাড়াও সিইও বা জেলাশাসকের ওয়েবসাইটে গেলে জানা যাবে বিএলও-র নাম ও মোবাইল নম্বর। স্থানীয়ভাবে প্রচার হবে। ২) বর্তমান ভোটার তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে তাঁদের প্রত্যেকের কাছে এনিউমারেশন ফর্ম যাবে। ৩) প্রতিটি ভোটারের কাছে ছবি, পার্ট নম্বর, বুথ নম্বর সহ ছাপানো দুটি ফর্ম যাবে।
বিহারে তুলনায় এবারের স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন অনেকটাই সরলীকরণ করা হল। এই গাইডলাইন অনুসরণ করতে হবে বুথ লেভেল অফিসাররা যখন বাড়িতে বাড়িতে যাবেন এবং গোটা এসআইআর পর্বে।কী কী গাইডলাইন দেওয়া হল?১) বিএলওদের নাম, মোবাইল নম্বর সব বুথে লিখে দেওয়া হবে। এছাড়াও সিইও বা জেলাশাসকের ওয়েবসাইটে গেলে জানা যাবে বিএলও-র নাম ও মোবাইল নম্বর। স্থানীয়ভাবে প্রচার হবে।২) বর্তমান ভোটার তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে তাঁদের প্রত্যেকের কাছে এনিউমারেশন ফর্ম যাবে।৩) প্রতিটি ভোটারের কাছে ছবি, পার্ট নম্বর, বুথ নম্বর সহ ছাপানো দুটি ফর্ম যাবে।
advertisement
2/6
৪) ভোটারের দেখা না পেলে বাড়িতে লেটার বক্সে বা দরজার ফাঁকে ঢুকিয়ে দিয়ে আসতে হবে।৫) ফর্ম জমা দেওয়ার সময় কোনও নথি দিতে হবে না। তবে ফর্মে ২০০২-এর ভোটার তালিকায় তাঁর মা, বাবা, ঠাকুরদা বা ঠাকুমার নাম থাকলে সেই লিঙ্ক উল্লেখ করতে হবে। ৬) এই লিঙ্ক বিএলও তাঁর নির্বাচন কমিশনের দেওয়ার মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দেখে নিতে পারবেন। ভোটারের এপিক নম্বর দিয়ে যা পাওয়া যাবে। বিহারের সার-এ এই সুযোগ ছিল না। ৭) প্রতিটি এনিউমারেশন ফর্মে লেখা রয়েছে আবেদনকারীর সমস্ত তথ্য যাচাই করে নিয়েছি। তার নীচে ফর্ম জমা নেওয়ার পর বিএলওকে এই স্বাক্ষর করতে হবে। মোট দুটি ফর্ম দেওয়া হবে ভোটারদের। যার মধ্যে একটি ফর্ম বিএলও তার কাছে জমা নিয়ে নেবেন। আরেকটি ফর্ম তিনি যে জমা দিচ্ছেন সেটা রিসিভ করে ভোটার তার কাছে রেখে দেবেন। যে ফর্মটি ভোটার তার কাছে রেখে দেবেন সেটিতেও বুথ লেভেল অফিসারের সই থাকবে।
৪) ভোটারের দেখা না পেলে বাড়িতে লেটার বক্সে বা দরজার ফাঁকে ঢুকিয়ে দিয়ে আসতে হবে।৫) ফর্ম জমা দেওয়ার সময় কোনও নথি দিতে হবে না। তবে ফর্মে ২০০২-এর ভোটার তালিকায় তাঁর মা, বাবা, ঠাকুরদা বা ঠাকুমার নাম থাকলে সেই লিঙ্ক উল্লেখ করতে হবে।৬) এই লিঙ্ক বিএলও তাঁর নির্বাচন কমিশনের দেওয়ার মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দেখে নিতে পারবেন। ভোটারের এপিক নম্বর দিয়ে যা পাওয়া যাবে। বিহারের সার-এ এই সুযোগ ছিল না।৭) প্রতিটি এনিউমারেশন ফর্মে লেখা রয়েছে আবেদনকারীর সমস্ত তথ্য যাচাই করে নিয়েছি। তার নীচে ফর্ম জমা নেওয়ার পর বিএলওকে এই স্বাক্ষর করতে হবে। মোট দুটি ফর্ম দেওয়া হবে ভোটারদের। যার মধ্যে একটি ফর্ম বিএলও তার কাছে জমা নিয়ে নেবেন। আরেকটি ফর্ম তিনি যে জমা দিচ্ছেন সেটা রিসিভ করে ভোটার তার কাছে রেখে দেবেন। যে ফর্মটি ভোটার তার কাছে রেখে দেবেন সেটিতেও বুথ লেভেল অফিসারের সই থাকবে।
advertisement
3/6
৮) বিএলওকে একাধিকবার এনিউমারেশন ফর্ম জমা নেওয়ার জন্য আবেদনকারীর বাড়িতে যাবেন। আবেদনকারী মনে করলে সরাসরি ইআরও অফিসে গিয়ে ফর্ম জমা দিতে পারেন। জমা দেওয়ার সময় আবেদনকারী রিসিপ্ট কপি হিসেবে দ্বিতীয় ফর্মটি বিএলওকে দিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নেবেন।৯) কোনও ভোটার বাইরে থাকলে ৪ নভেম্বরের পর থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে সরাসরি পশ্চিমবঙ্গ সিইও ওয়েরসাইটে গিয়ে তাঁর এনিউমারেশন ফর্ম পূরণ করতে পারেন। ১০) কোনও ব্যক্তি কাজের জন্য বাইরে থাকলে তাঁর হয়ে পরিবারের অন্য সদস্য স্বাক্ষর করে জমা দিতে পারবেন। তবে স্বাক্ষরকারীকে লিখে দিতে হবে আবেদনকারীর নাম এবং তাঁর সঙ্গে সর্ম্পক।
৮) বিএলওকে একাধিকবার এনিউমারেশন ফর্ম জমা নেওয়ার জন্য আবেদনকারীর বাড়িতে যাবেন। আবেদনকারী মনে করলে সরাসরি ইআরও অফিসে গিয়ে ফর্ম জমা দিতে পারেন। জমা দেওয়ার সময় আবেদনকারী রিসিপ্ট কপি হিসেবে দ্বিতীয় ফর্মটি বিএলওকে দিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নেবেন।৯) কোনও ভোটার বাইরে থাকলে ৪ নভেম্বরের পর থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে সরাসরি পশ্চিমবঙ্গ সিইও ওয়েরসাইটে গিয়ে তাঁর এনিউমারেশন ফর্ম পূরণ করতে পারেন।১০) কোনও ব্যক্তি কাজের জন্য বাইরে থাকলে তাঁর হয়ে পরিবারের অন্য সদস্য স্বাক্ষর করে জমা দিতে পারবেন। তবে স্বাক্ষরকারীকে লিখে দিতে হবে আবেদনকারীর নাম এবং তাঁর সঙ্গে সর্ম্পক।
advertisement
4/6
১১) এনিউমারেশন ফর্ম জমা দিলেই খসড়া ভোটার তালিকায় নাম উঠবে। জমা না দিলে ভোটার তালিকায় নাম ওটার সুযোগ নেই। ১২) যারা ফর্ম নিয়ে জমা দিচ্ছেন না তাঁদের কাছ থেকে ফর্ম পূরণ করে নিয়ে আসার জন্য বিএলও’রা একাধিকবার যাবেন। তারপরও না পেলে বিএলএ-দের কাছে তা সংগ্রহে সাহায্য করার জন্য আবেদন জানানো হবে। তারপরও না জমা পড়লে প্রয়োজনে ইআরওরা এলাকায় ক্যাম্প করবে। স্থানীয়ভাবে প্রচার করা হবে কারা ফর্ম জমা দেননি। ১৩) যাদের ২০০২-এর ভোটার তালিকায় কোনও লিঙ্ক পাওয়া যায়নি, তাদের ইআরও বা এইআরও শুনানিতে ডাকবেন। সাতদিন সময় দেওয়া হবে। শুনানিতে সব নথি নিয়ে হাজির হতে হবে।
১১) এনিউমারেশন ফর্ম জমা দিলেই খসড়া ভোটার তালিকায় নাম উঠবে। জমা না দিলে ভোটার তালিকায় নাম ওটার সুযোগ নেই।১২) যারা ফর্ম নিয়ে জমা দিচ্ছেন না তাঁদের কাছ থেকে ফর্ম পূরণ করে নিয়ে আসার জন্য বিএলও’রা একাধিকবার যাবেন। তারপরও না পেলে বিএলএ-দের কাছে তা সংগ্রহে সাহায্য করার জন্য আবেদন জানানো হবে। তারপরও না জমা পড়লে প্রয়োজনে ইআরওরা এলাকায় ক্যাম্প করবে। স্থানীয়ভাবে প্রচার করা হবে কারা ফর্ম জমা দেননি।১৩) যাদের ২০০২-এর ভোটার তালিকায় কোনও লিঙ্ক পাওয়া যায়নি, তাদের ইআরও বা এইআরও শুনানিতে ডাকবেন। সাতদিন সময় দেওয়া হবে। শুনানিতে সব নথি নিয়ে হাজির হতে হবে।
advertisement
5/6
১৪) খসড়া তালিকা প্রকাশের পর দাবি ও আপত্তি শোনার জন্য ৫৪ দিন সময় থাকবে। যার ভিত্তিতে শুনানি হবে। ১৫) ৭ ফ্রেবরুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশের পর দেখা যায় কারও নাম ভোটার তালিকায় ওঠেনি। তখন সে সরাসরি জেলাশাসকের কাছে আবেদন জানাতে পারেন। সেখানে তাঁরে আবেদন খারিজ হয়ে গেলে সিইও’র কাছে আবেদন করতে পারেন। ১৬) তারপরও ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য আবেদন জানাতে পারেন। নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র জমা দেওার শেষ পর্যন্ত এই আবেদন জানানো যাবে।
১৪) খসড়া তালিকা প্রকাশের পর দাবি ও আপত্তি শোনার জন্য ৫৪ দিন সময় থাকবে। যার ভিত্তিতে শুনানি হবে।১৫) ৭ ফ্রেবরুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশের পর দেখা যায় কারও নাম ভোটার তালিকায় ওঠেনি। তখন সে সরাসরি জেলাশাসকের কাছে আবেদন জানাতে পারেন। সেখানে তাঁরে আবেদন খারিজ হয়ে গেলে সিইও’র কাছে আবেদন করতে পারেন।১৬) তারপরও ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য আবেদন জানাতে পারেন। নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র জমা দেওার শেষ পর্যন্ত এই আবেদন জানানো যাবে।
advertisement
6/6
বাড়িতে বাড়িতে যে আপনারা এনামুরেশন ফর্ম পাবেন। স্পেশাল ইনটেন্সিভ রিভিশনের জন্য এই আবেদন পত্রটি গুরুত্বপূর্ণ। কী আছে এই আবেদনপত্রে? প্রত্যেক নাগরিক যারা বর্তমান ভোটার তালিকা অনুযায়ী ভোটার, তাদের সবার জন্য নির্দিষ্ট করে থাকবে এই আবেদনপত্র। অর্থাৎ এই আবেদনপত্রে তাদের নাম, তাদের দেওয়া পুরনো ছবি, তাদের এপিক নম্বর, ঠিকানা, বুথ নম্বর উল্লেখ করা থাকবে। বাংলা ভাষাতেই থাকবে এই আবেদনপত্র। পাশাপাশি অন্যান্য ভাষাতেও থাকবে। বুথ লেভেল অফিসাররা ঠিক করবেন কোন ভাষায় আবেদন পত্রটি দেওয়া হবে। কেমন হবে এই আবেদন পত্রটি? যেটি ভোটাররা পেতে শুরু করবেন ৪ তারিখের পর থেকে।
বাড়িতে বাড়িতে যে আপনারা এনামুরেশন ফর্ম পাবেন। স্পেশাল ইনটেন্সিভ রিভিশনের জন্য এই আবেদন পত্রটি গুরুত্বপূর্ণ। কী আছে এই আবেদনপত্রে? প্রত্যেক নাগরিক যারা বর্তমান ভোটার তালিকা অনুযায়ী ভোটার, তাদের সবার জন্য নির্দিষ্ট করে থাকবে এই আবেদনপত্র। অর্থাৎ এই আবেদনপত্রে তাদের নাম, তাদের দেওয়া পুরনো ছবি, তাদের এপিক নম্বর, ঠিকানা, বুথ নম্বর উল্লেখ করা থাকবে। বাংলা ভাষাতেই থাকবে এই আবেদনপত্র। পাশাপাশি অন্যান্য ভাষাতেও থাকবে। বুথ লেভেল অফিসাররা ঠিক করবেন কোন ভাষায় আবেদন পত্রটি দেওয়া হবে। কেমন হবে এই আবেদন পত্রটি? যেটি ভোটাররা পেতে শুরু করবেন ৪ তারিখের পর থেকে।
advertisement
advertisement
advertisement