অনলাইন ক্যাম্পাসিং থেকে সরাসরি পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ শুরু হয়। অরিজিৎ জানান, কম্পিটার সায়েন্সের মূল বিষয় হল প্রোগ্রামিং। যেটা খুব ভালো করে শিখতে পারায় চাকরি পেতে সুবিধা হয়েছে। প্রত্যেকটা বিষয় খুব ভালোভাবে পড়ায় মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানী গুলো ক্র্যাক করতে সাহায্য করেছে। কোভিডের কারনে ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গুলোতে কর্মহীন হয়েছে বহু মানুষ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ অভিনব জন্মদিন পালন প্রাথমিক স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের!
এখন তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলো থেকে সেই অভাব পূরন করতে চাইছে তারা।তাই সার্ভিস বেস্ট কোম্পানী গুলো নিয়োগ শুরু করেছে। কোভিডের সময় যে পরিস্থিতি ছিল তার পরিবর্তন হতেও শুরু করেছে। আইটি ইঞ্জিনিয়ার যারা তাদের সামনে অনেক সুযোগ আছে। তিনি আরো জানান, তাদের কলেজ থেকে আরও কয়েকজন ছাত্র উইপ্রো, টিসিএস, ইনফোসিস, এক্সেঞ্চার, বাইজুস এর মত কোম্পানিতে চাকরি পেয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ মর্মান্তিক! সহকর্মীর গুলিতে মৃত্যু কর্তব্যরত আরামবাগের সেনা জওয়ানের
কলেজ অধ্যক্ষ ডঃ স্মিতধী গাঙ্গুলী বলেন, করোনার জন্য অনেকের চাকরি চলে গেছে এটা ঠিক। তবে আমাদের কলেজের পড়ুয়াদের চাকরির সুযোগ এসেছে। কলেজ বন্ধ থাকার সময় অনলাইনে পাঠ এবং প্র্যাকটিক্যাল ঠিকমত করানো হয়েছে।পড়ুয়াদের প্রশিক্ষণ এবং চাকরির ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হয়েছে।
Rahi Haldar