এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বিশ্বজিৎ বর্মন জানান, "এই রাস্তা দীর্ঘ দুই থেকে তিন বছর যাবৎ একেবারে বেহাল অবস্থায় রয়েছে। স্থানীয়রা বারংবার প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন এই রাস্তার সংস্কারের বিষয় নিয়ে। তবে কোন লাভ হয়নি। মাঝে মধ্যেই এই রাস্তায় দূর্ঘটনার সম্মুখীন হন অনেকে। তবে কেনো প্রশাসনের কোন ভূমিকা চোখে পড়ছে না।" এই গ্রামে প্রায় ১০০০ এর উপরে পরিবার বসবাস করে। এছাড়াও এই রাস্তা তুফানগঞ্জ এলাকা থেকে রসিকবিল হয়ে কম্যক্ষগুড়ি পর্যন্ত চলে গিয়েছে। তাই বলাই যায় যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাস্তা এটি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পণ্যবাহী ট্রাকের ধাক্কা যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে! অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন চালক
তাই এই রাস্তা সংস্কারে দ্রুত উদ্যোগী হওয়া উচিত স্থানীয় প্রশাসনের। সামনেই আসন্ন পঞ্চায়েত ভোট। তাই ক্ষোভে ফুসছে স্থানীয় বাসিন্দারা। তাদের অধিকাংশ মানুষের বক্তব্য, "ভোটের আগে যদি এই রাস্তা সংস্কারে উদ্যোগী না হয় স্থানীয় প্রশাসন। তবে ভোট বয়কট করতে পারেন স্থানীয় মানুষেরা।" যেখানে পঞ্চায়েত ভোটের আগেই সমস্ত পঞ্চায়েত এলাকার মানুষরা রাস্তা থেকে শুরু করে অন্যান্য সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হয়ে উঠেছে রাজ্য সরকার।
আরও পড়ুনঃ ভোট আসে, ভোট যায়, ঠিক হয় না ভাঙা সেতু! ঝুঁকির পারাপার গ্রামবাসীদের
সেখানে এই রাস্তার বেহাল চিত্র যেনো অন্য কথা বলছে। তাই স্থানীয়দের ক্ষোভে ফুসে ওঠাই স্বাভাবিক। স্থানীয় পঞ্চায়েতদের ও ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সকলে। কেনো তারা এই বিষয় নিয়ে কোন সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন না। তবে কি এই এলাকার মানুষদের এই দূর্দশার কষ্ট বুকে চেপেই চলাচল করতে হবে রাস্তা দিয়ে। প্রশ্ন উঠছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
Sarthak Pandit