কোচবিহারের এক স্থানীয় বেকারির কর্ণধার পুলক কুমার সাহা জানান,”শীত পড়তেই বাজারে চাহিদা বেড়ে উঠছে বেকারির বিভিন্ন জিনিসের। তাই তাঁরা ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন নানা ধরনের জিনিস বানানোর। পাশাপশি এই বছর বাজারে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে বেকারির তৈরি কেকের। তবে অন্যান্য বছরে তুলনায় দাম কিছুটা বাড়তে পারে কেকের। যেভাবে সমস্ত জিনিসের দাম বেড়েছে সেই কারণে আগের দামে কেক বিক্রি সম্ভব হচ্ছে না। তবে নতুন নতুন অনেক ধরনের কেক বাজারে আনা হবে এই বছর এমনটাই আশা রয়েছে তাঁদের।”
advertisement
আরও পড়ুন:কচুপাতা চিংড়ি ভাপা! ওপার বাংলার সুস্বাদু পদ চট জলদি বানিয়ে নিন! জানুন রেসিপি
এছাড়া বেকারির কর্ণধার অজয় সাহা জানান,”প্রতি বছর শীতের শুরু থেকেই চাপ বাড়তে থাকে ব্যবসায়। বাজার থেকে জিনিসের চাহিদা আসতে শুরু করে প্রচুর পরিমাণে। মূলত সেই জন্যই দারুণ কর্মব্যস্ততা থাকে কারখানায়। তবে প্রতি বছর নতুন ধরনের জিনিস তৈরি করতে হয়। নাহলে ক্রেতারা পছন্দ করবেন না বেকারির জিনিস। তাই নিত্য নতুন ভাবনা থাকে সব সময়। এছাড়া শীত পড়তেই কাঁচা মাল মজুত করতে হয় বেশি পরিমাণে। সামনেই আসছে ক্রিসমাস বা বড়দিন। সেই জন্য চাপ শুরু হচ্ছে এখন থেকেই।”
আরও পড়ুন: গাছ বাঁচাতে অভিনব উদ্যোগ! মশালের আলোয় জঙ্গলেই হচ্ছে নাট্য উৎসব
বেকারির জিনিস বিক্রেতা বিশ্বনাথ গুহ রায় জানান, “ইতিমধ্যেই বাজারে প্রচুর চাহিদা লক্ষ করা যাচ্ছে বেকারির জিনিসের। ক্রেতারা বড় কোম্পানির জিনিসের পাশাপশি স্থানীয় বেকারির জিনিস ও কিনছেন। বেকারির তৈরি স্বল্প দামের এবং সুস্বাদু জিনিস দারুন বিক্রি হয় বাজারে।”
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সব মিলিয়ে শীতের শুরু থেকেই জেলার স্থানীয় বেকারি গুলিতে কর্মব্যস্ততা রয়েছে একেবারে তুঙ্গে। শীতের শুরু থেকেই ভালো লাভের আশায় বুক বাঁধছেন স্থানীয় বেকারির ব্যবসায়ীরা ও কর্মীরা।
Sarthak Pandit