সিউড়ির কালীবাড়ি প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে। তবে এখানকার জগদ্ধাত্রী পুজো অনেক পরে আয়োজিত হয় এবং তাও দেখতে দেখতে আজ ৪৫ বছর পার করল। এই পুজো সিউড়ির কালীবাড়ির পারিবারিক পুজো। সিউড়ির কালীবাড়ির সঙ্গে যুক্ত বেশ কয়েকজন এই পুজোর সূচনা করেছিলেন। যদিও পারিবারিক এই পুজোয় বহু মানুষের অংশগ্রহণ দেখা যায় এবং এখন তা সার্বজনীন পুজোতে পরিণত হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সিউড়ি পৌরসভায় কোন ওয়ার্ডে কোন দিন হবে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প? জেনে নিন
কালিবাড়ির জগদ্ধাত্রী পুজোর এই কুমারী পুজোতে আট বছর অনূর্ধ্ব কন্যা সন্তানরা পুজোয় অংশগ্রহণ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে বছরে একবার এই কুমারী পুজোয় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক আগে থেকেই জানিয়ে রাখতে হয়। সেই অনুযায়ী প্রতিবছর এক এক জন কন্যা সন্তানকে বেছে নেওয়া হয় কুমারী পুজোর জন্য। এই বছর যাকে কুমারী পুজোর জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল সে সাড়ে চার বছরের শিশুকন্যা। নিজেদের কন্যা সন্তানকে কুমারী হিসাবে পূজোতে অংশগ্রহণ করাতে পেরে খুশি ওই শিশু কন্যার বাবা-মা।
আরও পড়ুনঃ চাকরি চাই তাড়াতাড়ি! এই দাবিতে বিক্ষোভ মহঃবাজারে
অন্যদিকে সিউড়ির এই কালীবাড়ি ছাড়াও জেলার বিভিন্ন জায়গায় জগদ্ধাত্রী পুজোর আয়োজন করা হয়ে থাকে। যেমন তারাপীঠে তারা মাকে জগধাত্রী রূপে পুজো করা হয়। পাশাপাশি সিউড়ির বিভিন্ন জায়গা ছাড়াও দুবরাজপুর, রামপুরহাট, বোলপুরেও জগদ্ধাত্রী পুজোর আয়োজন করা হয়। সব জায়গাতেই নবমীর দিন তিথি মেনে সপ্তমী অষ্টমী এবং নবমী পুজোর আয়োজন হয়ে থাকে।
Madhab Das