পুজো প্যান্ডেল করার জন্য এই সমস্ত জিনিসের প্রয়োজন হয়। আগে যেখানে এক একটি বাঁশের দাম ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা পড়তো সেই সকল বাঁশের দাম এখন ২০০ টাকা পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে। হিসাব অনুযায়ী বাঁশের দাম দ্বিগুণ হয়েছে। একইভাবে দাম বেড়েছে প্রতিমা থেকে শুরু করে অন্যান্য পুজোর সামগ্রীর। এই ভাবেই পুজোর খরচ বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। শিল্পীদের ক্ষেত্রেও খরচ আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে বলে জানিয়েছেন পূজা উদ্যোক্তারা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শিক্ষক দিবসে ২০১ জন ছাত্র-ছাত্রীকে সংবর্ধনা
শিল্পীরাও দাবি করছেন, জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের মজুরি বৃদ্ধি করতে হচ্ছে। থিম শিল্পীরাও বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র ইত্যাদির দাম বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে তাদের খরচ বাড়াতে বাধ্য হচ্ছেন। খরচ বাড়লেও আগের তুলনায় মুনাফা কমে গিয়েছে এবং জাঁকজমক ভাব আনা বহু কষ্টকর হয়ে দাঁড়াচ্ছে বলে দাবি করেছেন তারা। এই সকল দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি যেহেতু গত দু'বছর করোনা সংক্রমণে জর্জরিত ছিল বিশ্ব।
আরও পড়ুনঃ সাত মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না ইরিগেশন কলোনির সিকিউরিটিরা
এমত অবস্থায় চাঁদা আদায়ের ক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়ছেন পূজা উদ্যোক্তারা। পুজো উদ্যোক্তাদের দাবি, চাকুরীজীবী ছাড়া যে সকল মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারগুলি রয়েছে সেখানে পুজোর অনুদান চাইতে গেলে তারা এক প্রকার হাতে পায়ে ধরছেন। মানুষের হাতে টাকা কমে যাওয়ার কারণে তারাও সেইভাবে পুজোর জন্য অনুদান দিতে পারছেন না।
Madhab Das





