আরও পড়ুন Crime News: রাতের অন্ধকারে সেগুন কাঠ পাচার চক্র পর্দা ফাঁস করল কাস্টমস আধিকারিকরা
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা চন্দ্রকোনা হাটপুকুর গ্রামের বাসিন্দা সালমা খাতুন এর সাথে প্রায় ৮ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। চন্দ্রকোনা ক্ষীরপাই পৌর এলাকার কাশিগঞ্জের বাসিন্দা সেনাবাহিনীর কর্মী মুজিবর চৌধুরীর সাথে। সালমার অভিযোগ মুজিবরের সঙ্গে প্রায় আট বছর ধরে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে৷ সেই ঘটনার কথা জানতে পারে সালমার পরিবার সালমার অন্যত্রে বিয়ে দিয়ে দেয়। তারপরেও মুজিবর সালমার সাথে সম্পর্ক বিচ্ছেদ করেননি। কারণ মুজিবর সেই সাহস জুগিয়েছে৷ এমনকি একাধিকবার সহবাস করা ও লক্ষাধিক টাকা হাতানোরও অভিযোগ ওঠে।
advertisement
অবশেষে সালমা তার স্বামী ছেড়ে বাপের বাড়িতে চলে আসে৷ তখন মুজিবর সালমাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে৷ তাই সালমা মুজিবরের কাছে তার স্ত্রীর অধিকারের দাবিতে গলায় প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে অবস্থানে বসে। সালমার দাবি এ বিষয়ে তিনি চন্দ্রকোনা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ বিষয়ে মুজিবরের কাছ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি৷ মুজিবরের পরিবারের দাবি তাদের ছেলেকে ফাঁসানো হচ্ছে। অল্প কিছুদিন ধরে তাদের ছেলের সাথে ওই মেয়ের প্রেম ভালোবাসা গড়ে উঠেছিল বলে জানায় পরিবার। উল্টে তাদের ছেলের কাছ থেকে এই মেয়ে অনেক টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে মুজিবরের পরিবার।