চিকিৎসকের অভাবে রোগী ভর্তিও হয় না উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে। ফলে বাধ্য হয়েই বাইরে গ্রামীন বা কোয়াক ডাক্তারকে দেখাতে হয় রোগীকে। স্থানীয় মানুষদের দাবি, যদি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলিতে নিয়মিত চিকিৎসক থাকে, তাহলে চিকিৎসা পরিষেবাটা অন্তত গ্রামের মানুষেরা ভালভাবে পায়।
আরও পড়ুন: Birbhum News : ফের বেনিয়ম! চায়ের বিল ৩০০০০, কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ রূপপুর পঞ্চায়েতে
advertisement
এবিষয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা মূখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সৌম্য শংকর সারেঙ্গিকে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি চিকিৎসকের অভাবের কথা স্বীকার করে নেন। তিনি জানান, জেলায় বর্তমানে ১১৩ জন চিকিৎসকের শূন্যপদ রয়েছে, তার জন্য সব PSC তে চিকিৎসক দিতে পারছিনা। আমরা ব্লক থেকে টেনে এনে PSC গুলোতে অন্তত পক্ষে সপ্তাহে তিন দিন চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। এটা নিয়ে মানুষের অভিযোগ থাকবেই, কারণ চিকিৎসকের অভাবটা সঙ্গে সঙ্গে মেটানো সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন: জমে উঠেছে পুজোর বাজার, এবার কোন শাড়ি বাজার কাঁপাচ্ছে জেনে নিন
তবে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে, আশা করা যায় কিছুদিনের মধ্যে রাজ্য থেকে নিয়োগ করা হবে চিকিৎসক। এবং পরিকাঠামোগত যে সমস্ত সমস্যা রয়েছে, সেগুলো হিসেব করে পাঠানো হয়েছে, কিছু কিছু জায়গায় কাজও চলছে। বাকি যেগুলো রয়েছে, অর্থ বরাদ্দ হলে সেগুলোর কাজও সম্পন্ন হবে।
Partha Mukherjee