আরও পড়ুন: মাটি বোঝাই লরির ধাক্কায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
এখন শালবনির এই পরিতক্ত ছাত্রাবাসে গেলে দেখা যাবে যেখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে মদের বোতল। স্থানীয়দের দাবি, রাত হলেই বন্ধ ছাত্রাবাসটি অসামাজিক কার্যকলাপের আখড়ায় পরিণত হয়। প্রসঙ্গত পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা শালবনি। এটি জঙ্গল ঘেরা এলাকার মধ্যেই পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই তুলনায় অনুন্নত জায়গা হওয়ায় এখানকার পিছিয়ে পড়া এসসি-এসটি সম্প্রদায়ের পড়ুয়াদের পড়াশোনার মূল স্রোতে আনতেই এই ছাত্রাবাস খোলা হয়েছিল। তার বর্তমান অবস্থায় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
advertisement
যদিও এই প্রসঙ্গে বিদ্যালয়ের দাবি, আবাসিক পড়ুয়ার অভাবে বেশ কয়েক বছর ধরেই ধুঁকছে ছাত্রাবাসটি। সেই কারণেই এটি বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে এই যুক্তি মানতে রাজি নয় এলাকার মানুষ। এদিকে কেন বন্ধ ছাত্রাবাস? পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসককে এই প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি জানিয়েছেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন। এদিকে ছাত্রাবাস বন্ধ থাকা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে এসসি-এসটিদের মধ্যে।
রঞ্জন চন্দ