মানুষের পকেটেও ছিল অর্থের টান, তাই সেভাবে বিক্রি হয়নি রথ ফলে ব্যাপক আর্থিক সংকটে পড়েছিল এই পরিবারের সদস্যরা। তবে করোনার পাদূর্ভাব এবার না থাকায় এই বছর রথযাত্রা হবে অন্যান্য বছরের মত উৎসাহ উদ্দীপনায়। তারা আশাবাদী এবার তাদের কাঠের তৈরি রথের বেচাকেনাও হবে ভাল, তাই চরম তৎপরতার সাথে রথ তৈরিতে ব্যস্ত বাড়ীর সকল সদস্যরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ গাছ কাটা নিয়ে কড়া পদক্ষেপ বন দফতরের
পরিবার সূত্রে খবর ইতিমধ্যেই ৯৪ টি বিভিন্ন মাপের ও নানান ডিজাইনের কাঠের রথ তৈরি করেছেন তারা। এবার ভিন জেলা থেকে রথের বায়নাও মিলেছে বেশকিছু। তাদের এই কাঠের রথ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সহ পার্শ্ববর্তী পূর্ব মেদিনীপুর, হুগলি জেলাতেও পাড়ি দেবে।
আরও পড়ুনঃ একটানা ২৫ দিন রক্তদান শিবির! ৪০০ লিটার রক্ত সংগ্রহ মেদিনীপুর পুরসভার
প্রসঙ্গত, রথের সময় ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা এইসব কাঠের তৈরি রথ কিনে, তা বিভিন্ন ভাবে সাজিয়ে রথযাত্রার দিনে বাড়ীর আশেপাশে নিয়ে বেরোয়। ফলে ছোটছোট ছেলেমেয়েদের কাছে রথযাত্রার দিনটি বেশ উৎসাহ উদ্দীপনার উৎসব বলে মনে হয়। এছাড়াও বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয়ভাবে ছোট বড় রথ বের হয় রাস্তায়।
Partha Mukherjee