কেশপুর পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ অনিল ঘোষ জানান, বনদফতরের গাফিলতিতে এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। পাশাপাশি তিনি আরও দাবি করেন, যেখানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বনসৃজন গড়ে তোলার জন্য গাছ লাগানোর উপরে জোর দিচ্ছে, সেখানে কীভাবে বনদফতরের গাফিলতিতে এত গাছ কাটা হয় অন্যত্র চলে যাচ্ছে। তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন এলাকার পঞ্চায়েত প্রতিনিধি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ আদিবাসী সামাজিক সংগঠনের আন্দোলনকে ঘিরে মোতায়েন বিশাল পুলিশ বাহিনী
বনদফতরের আধিকারিক শীতল ভূঁইয়া জানান, আমাদের কাছে খবর আসার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছি। পাশাপাশি পরবর্তী দিন এই ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে সে বিষয়ে আমরা তদন্ত করে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করব। সাধারণ মানুষের বক্তব্য, রাতের অন্ধকারে নয় দিনের বেলায় গাছ কেটে গ্রামের অলিতে গলিতে রাখা হয়।
আরও পড়ুনঃ চালু হচ্ছে ক্যাথল্যাব, ধীরে ধীরে শুরু হবে হৃদরোগ সমেত অন্যান্য চিকিৎসাও
তবে কে বা কারা এতো পরিমাণ গাছ কেটে এখানে মজুত করেছে, সেবিষয়ে কিছুই জানেন না স্থানীয় গ্রামবাসী ও বন দফতরের আধিকারিকরা। তবে বনদফতরের অফিসের হাফ কিলোমিটারের মধ্যে কীভাবে ঘটল এই ঘটনা তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন ?
Partha Mukherjee