বিক্রেতারা বলছেন, ছোট ছোট দোকানগুলি থেকেও গড়ে প্রতিদিন ১৫ - ১৬ কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে। বড় দোকানগুলিতে সেই মাত্রা পৌঁছচ্ছে ৫০ - ৬০ কেজিতে। দুর্গাপুরের পাইকারি বাজার থেকে তরমুজ নিয়ে আসছেন ফল বিক্রেতারা। তারপর তরমুজ পৌঁছে যাচ্ছে ক্রেতাদের ঘরে ঘরে। মোটামুটি ভাবে শহরের বাজারে গড়ে ২৫ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু বিক্রেতাদের আশা, আরও কিছুটা সময় বাড়লে বাজারে তরমুজের যোগান বাড়বে। তখন দাম কমবে বলে আশা করছেন তারা।
advertisement
আরও পড়ুন: চুরি গিয়েছিল কুড়ি লক্ষ টাকা সমেত আস্ত ট্রাক, ধরা পড়ল এই ছোট্ট জিনিসটির জন্য! অদ্ভুত কাণ্ড
আরও পড়ুন: গ্রামীণ বিদ্যুৎ দফতরে কয়েকশো শূন্যপদে চাকরির বিরাট সুযোগ! জেনে নিন
প্রসঙ্গত, তরমুজের স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষই ওয়াকিবহাল। গ্রীষ্মকালে তরমুজ খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা কারণ এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ জল। স্বাভাবিকভাবেই শরীরে জলের চাহিদা পূরণ করতে সহায়তা করে তরমুজ। গরমের সময় ডিহাইড্রেশন থেকে রক্ষা করতে পারে এই ফল। তা ছাড়াও আরও নানা গুণে সমৃদ্ধ এই ফল। যে কারণে তাপমাত্রার পারদ যখন থেকে বাড়তে শুরু করেছে, তখন থেকেই বাজারে চাহিদাও বাড়ছে তরমুজের। কিছুদিন পর তরমুজের বিক্রি আরও বাড়বে বলে আশা করছেন বিক্রেতারা। একই সঙ্গে ক্রেতাদের জন্য সুখবর শুনিয়ে তারা বলছেন যে, বাজারে তরমুজের যোগানও বাড়বে কিছুদিন মধ্যে। ফলে দাম কমবে তরমুজের।
Nayan Ghosh





