এই তরুণ অধ্যাপকের জন্ম পূর্ব মেদিনীপুরে। তবে কর্মসূত্রে তিনি থাকেন খড়গপুরে। ছোট থেকেই চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন ছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত হয়েছেন প্রযুক্তির অধ্যাপক। অধ্যাপনার পাশাপাশি গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রসূনবাবু। বর্তমানে পেট্রোল-ডিজেল চালিত গাড়ির পরিবর্তে বাজার ধরছে ইলেকট্রিক গাড়ি। ইলেকট্রিক চালিত গাড়িতে নতুনত্ব আনার উপরই প্রসূনবাবুর গবেষণা।
আরও পড়ুন: ঘোড়ায় টানা ঘানি! সর্ষের তেলের ঝাঁজে মাত ক্রেতারা
advertisement
ব্যস্ততার মধ্যেই কাটে সারাটা দিন। তবে অবসরে তিনি লেখালেখি করেন। সুর দেন নানা গানে। শুধু অবসর সময়ের গান নয়, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেও গান গেয়েছেন তিনি। কখনও মা, কখনও পরিবার, কখনও সম্প্রতি সামাজিক নানা ঘটনার কথা ফুটে ওঠে তাঁর লেখনীতে। তাঁর সৃজনশীল নানা লেখা প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়।
ছোট থেকে প্রথাগত তালিম নেননি প্রসূনবাবু। নিজের শখ ও জেদ থেকেই তিনি চর্চা করেন গানের। নিজের গবেষণামূলক কাজের পর অবসর সময়ে তিনি ছোট ছোট গল্প, কবিতা লেখেন। কখনও সমাজ মাধ্যম, কখনও আবার বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তা প্রকাশিত হয়েছে। শুধু লেখালেখি কিংবা গান-বাজনার প্রতি নয় তার রয়েছে খেলাধুলার প্রতি ঝোঁকও।
রঞ্জন চন্দ