বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কথায়, সম্পূর্ণ নিজস্ব উদ্যোগে একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে এই উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার কথায়, প্রথম পর্যায়ে অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণীর প্রায় ৫০০ জন ছাত্রীদের জন্য এইভাবে ডিজিট্যাল অ্যাটেন্ডেনসের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। তবে পরবর্তীতে বাকি শ্রেণীগুলির পড়ুয়াদেরও এই ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স এর অন্তর্ভুক্ত করা হবে। অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণীর প্রত্যেক ছাত্রীকে একটি করে আইডেন্টিটি কার্ড দেওয়া হয়েছে, তার পিছন দিকেই রয়েছে একটি বারকোড।
advertisement
আরও পড়ুন- বিয়ের মন্ডপেই শুরু! বরকে দেখে নিজেকে সামলাতে পারল না কনে! প্রকাশ্যেই যা করল… লজ্জায় লাল হবু
বারকোড ওই মেশিনের সামনে ধরলেই ছাত্রীদের অ্যাটেনডেন্স রেকর্ড হয়ে যাবে এবং তৎক্ষণাৎ তাদের ছবি-সহ একটি মেসেজ নির্দিষ্ট ছাত্রীর গার্জেনের মোবাইলে চলে যাবে। পাশাপাশি স্কুল ছুটির সময়ও ঠিক একইভাবে এই পদ্ধতি কাজ করবে। এই বিষয়ে অভিভাবিকা পাপিয়া দাঁ জানিয়েছেন, আমাদের মেয়েদের জন্য চিন্তা একটু হলেও কম হবে। মেয়েদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে আমাদের আর কোনও দুশ্চিন্তা হবে না। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এটা খুবই ভাল একটা উদ্যোগ।
আরও পড়ুন-‘কন্ডোম’ ছাড়া একমুহূর্ত চলে না…! রণবীরের ‘বেডরুম সিক্রেট’ ফাঁস দীপিকার, রেগে আগুন ঋষি যা বললেন…
একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে এই ডিজিট্যাল অ্যাটেনডেন্স পদ্ধতির সূচনা করেন কাটোয়ার মহকুমা শাসক অহিংসা জৈন এবং দাঁইহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার রায়। সকলেই মনে করছেন এই ডিজিটাল এটেনডেন্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। পাশাপাশি নতুন ধরনের এই অ্যাটেনডেন্স পদ্ধতি দেখে খুশি ছাত্রীরাও।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী





