এরপরই পালটা গ্রামবাসীদের উপর লাঠি হাতে চড়াও হয় বেশ কিছু ব্যক্তি। মারধর করা হয় বলে অভিযোগও ওঠে। গ্রামবাসীরা পালটা প্রতিরোধ করতে নদীবাঁধের সামনে বসে পড়ে। কিছুক্ষণের মধ্যেই পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে। এ নিয়ে গ্রামবাসীদের দাবি হঠাৎ শখানেক লোক চলে এসে মারধর করতে শুরু করে। গ্রামের কাঁচা ঘরের পিছনে জেসিবি এনে মাটি কেটে নেওয়া হয়। এর ফলে থাকার জায়গা নষ্ট হবে। সবজি বাগান ও নষ্ট করা হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মর্মান্তিক! সাগরে মাটির ঘরের দেওয়াল চাপা পড়ে মৃত ১
বেশ কিছু ব্যক্তি ক্ষতিপূরণ চাইলেও তাদের ক্ষতিপূরণ না দিয়ে জোর করে নদীবাঁধ তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। গ্রামের মেয়েরা প্রতিবাদ করতে এলে তাদেরকেও হেনস্থা করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে।সবকিছুর মধ্যেও জোর করে কাজ চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে খবর। কিভাবে এত লোক হঠাৎ করে লাঠি হাতে নদীবাঁধের কাছে এল তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। যদিও এ নিয়ে কনকনদিঘি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের স্বামী গোবিন্দ কর জানিয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ বয়স শুধুমাত্র সংখ্যা! সাইকেল র্যালি করে প্রমাণ করলেন পাঁচজন ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি
ইরিগেশান ডিপার্টমেন্ট থেকে কংক্রিট আয়লা বাঁধ করা হচ্ছে এলাকায়। উন্নয়নের কাজ চলছে। সেই কাজে বাঁধা দিচ্ছে বেশ কিছু ব্যক্তি। যার ফলে নদীবাঁধ সম্পূর্ণ করা যাচ্ছেনা। ফলে গ্রামবাসীদের অসুবিধা হচ্ছে। ফলে গ্রামবাসীরা এর প্রতিবাদ করেছেন। এটি একটি রাজনৈতিক চক্রান্ত বলেও দাবি করেছেন তিনি।
Nawab Mallick






