বরুণের বুকে একাধিক লাথি, ঘুসি মারা হয়। অন্যদিকে পুলিশ ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করেছে। পুলিশ প্রথমে দুই ভাইকে আটক করে থানায় নিয়ে গেলেও। এখন তাদের গ্রেফতার করেছে। এই ঘটনার পর স্থানীয়রা জখম ওই যুবককে উদ্ধার করে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়ে দেয় অনেক আগেই মারা গিয়েছেন যুবক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় মহেশতলা থানার পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন : চোখের সামনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল বাড়িটা, দমকল আসার আগেই সব শেষ! ফানুস থেকেই কী সর্বনাশ?
সূত্রের খবর, নেশার আসরে বরুণ মন্ডল(৩৫) ও চিরঞ্জিত মিত্রের মধ্যে প্রথমে বচসা হয়। এরপর তা রূপ নেয় হাতাহাতিতে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এরপর চিরঞ্জিত মিত্র তার ভাইকে ডাকে এবং দুই ভাই মিলে বরুণকে মারধর করে। ঘটনাস্থলে লুটিয়ে পড়ে বরুণ মন্ডল। বরুন মন্ডলকে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা বরুন মন্ডলের পরিবারের লোকজনকে খবর দেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এরপরেই পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন। খবর দেওয়া হয় জিনজিরা বাজার তদন্ত কেন্দ্রে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে বরুণকে উদ্ধার করে বেহালার বিদ্যাসাগর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। বরুণের মৃত্যুর খবর এলাকায় আসার পরেই সৃষ্টি হয় উত্তেজনা। বর্তমানে থমথমে পরিস্থিতি এলাকায়।