বিশেষজ্ঞদের মতে, এর পিছনে রয়েছে দুটি বড় কারণ—প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও মানুষের কর্মকাণ্ড। ২০২৩ সালে উত্তর সিকিমের দুর্যোগের কারণে তিস্তা নদীতে বিপুল পরিমাণ বালি ও বর্জ্য এসে পড়ে, বদলে যায় নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ। কোথাও কোথাও নদী শুকিয়ে গেছে, ফলে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর অভাব দেখা দিয়েছে। যেগুলো পরিযায়ী পাখিদের প্রধান খাদ্য। অন্যদিকে, দখল হয়ে যাওয়া নদীর চরে শুরু হয়েছে চাষাবাদ, যেখানে লাগামহীনভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক।
advertisement
আরও পড়ুন: বুড়ো হাড়ের ভেলকি! বয়সকে তুড়ি মেরে সাউথ এশিয়া মাস্টার্স অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে পদক সুদীপের
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পরিবেশবিদ ড. রাজা রাউতের মতে, “এসব বিষাক্ত রাসায়নিকের কারণে নদীর জল ও আশপাশের বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস হচ্ছে। পরিযায়ী পাখিদের টানার মতো খাদ্য শৃঙ্খল ভেঙে পড়েছে।” পরিবেশবিদরা বলছেন, সময় থাকতেই যদি এই সমস্যার সমাধানে উদ্যোগ না নেওয়া হয়, তা হলে ভবিষ্যতে শুধু পরিযায়ী পাখিরাই নয়, গোটা অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য প্রশ্নের মুখে পড়বে!
সুরজিৎ দে





