আরও পড়ুন: দার্জিলিংয়ে কাচের তৈরি ঝুলন্ত ব্রিজ, নীচে পাহাড়ি নদী! চূড়ান্ত অভিযান কোথায়?
অসংখ্য কংক্রিটের পিলারের সাহায্যে ৩৭৭ মিটার লম্বা দুই লেনের এই লুপ পুল তৈরি হয়েছে। প্রায় ৪১ মিটার (৪০.৫) উঁচু একেকটি পিলারের ওপর ওই পিচের সড়ক তৈরি হয়েছে। নির্মাণকারী সংস্থা ন্যাশনাল হাইওয়ে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের প্রোজেক্ট ম্যানেজার আমানউল্লাহ খান বলেন, পাহাড় কেটে এই পুলের কাজ নির্বিঘ্নে শেষ করা বেশ কঠিন ছিল। আধুনিক স্থাপত্যবিদ্যার প্রয়োগের মাধ্যমে শেষপর্যন্ত আমরা সেই কাজে সফল হয়েছি।
advertisement
আরও পড়ুন: মোদের গরব, মোদের আশা…বাংলা ভাষা নিয়ে গবেষণার জন্য আমেরিকা যাচ্ছেন শিক্ষক
বাগ্রাকোটের জিরো কিলোমিটার থেকে শুরু হয়ে সিকিম পর্যন্ত ওই নতুন জাতীয় সড়কের দৈর্ঘ্য ২০০ কিলোমিটারেও বেশি। আঁকাবাঁকা এই পাহাড়ি পথ সিকিমগামী বিকল্প জাতীয় সড়ক হিসেবে ব্যবহার করা হবে। ওই পথেই কালিম্পং পাহাড়ের চুইখিম গ্রামের আগে থেকে শুরু হয়েছে এই লুপ পুল। তারপর একাধিক বাঁক নিয়ে চড়াই উতরাই পেরিয়ে তা এগিয়ে গিয়েছে। এখন এই লুপ পুল দেখতেই ভিড় জমাচ্ছে পর্যটকরা।
লুপ পুল দেখতে এসে এক পর্যটক লব ছেত্রী বলেন,’ দীর্ঘদিন ধরে এই লুপ পুলের কাজ চলছিল। তবে এখনও খানিকটা কাজ বাকি আছে। তবে এত সুন্দর দৃশ্য দেখতে বারবার ছুটে আসা যায়। পাহাড়ের ওপরে এত সুন্দর একটা ব্রিজ সত্যি অসাধারণ। ‘ প্রচুর লোক এখন এই জায়গায় ভিড় করছে। লোকের ভিড় দেখে স্থানীয়রা সারি সারি দোকানও দিয়েছে। সেখানে মিলছে চা ,পকোড়া থেকে শুরু করে মোমো কোল্ড ড্রিঙ্কস। এই ভাইরাল লুপ পুল যেন এখন হয়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র।
অনির্বাণ রায়






