ফলে জল পানের মধ্যে দিয়েই বড় কোনো রোগের স্বীকার হতে পারতেন যে কেউ। এদিনের অভিযানের ফলে সেই বিপদ থেকেই কিছুটা হলেও মুক্তি মিলল বলে মনে করছেন এলাকার স্বাস্থ্য সচেতন মানুষজন। বনগাঁ পুরসভার পৌর পিতা গোপাল শেঠ জানান, ' হাসপাতালে প্রসূতি বিভাগে ভর্তি এক রোগীর আত্মীয় মেয়াদ উত্তীর্ণ জল বিক্রি করার অভিযোগ জানায় আমাদের কাছে। সঙ্গে সঙ্গে আমরা ছুটে এসে দেখি জলের বোতলের গায় হাতে লেখা তারিখ দেওয়া রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ঘরোয়া পদ্ধতিতে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করুন বাড়িতে
বেশির ভাগ জলের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে। তার উপরে নতুন করে লেভেল সাটানো হয়েছে। আমরা এই দোকানের লাইসেন্সটি বাতিল করে দিলাম৷ পাশাপাশি, পুলিশকে বলেছি বিষয়টি তদন্ত করে দেখে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে।'
আরও পড়ুনঃ দোকানে ক্রেতাদের চা পরিবেশন করতে করতে কবিতা শোনাচ্ছেন গোবরডাঙার নিতাই মিস্ত্রি
জেলার অন্যান্য প্রান্তেও এধরনের অভিযান চালানো যায় কি না , সে বিষয়ে প্রশাসন কে ভাবনা চিন্তারও আরজি জানান। মানুষদেরও সচেতন থাকার বার্তা দেওয়া হয় পৌরসভার পক্ষ থেকে।
Rudra Narayan Roy