সেখান থেকেই ইরাকে আয়োজিত এশিয়া কাপ আর্চারি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল। ইরাকে আয়োজিত এশিয়া কাপ আর্চারি প্রতিযোগিতার ফাইনালে দলগতভাবে বাংলাদেশকে হারিয়ে সোনা জেতে ভারত। ওই দলে ছিলেন জুয়েল। এখন আন্তর্জাতিক স্তরের সঙ্গে বিশ্বকাপে সফল হওয়াই লক্ষ্য জুয়েলের। বাবা-মা ছেড়ে প্রশিক্ষণে মনোযোগ দিচ্ছে। মাঝেমধ্যে মন খারাপ করলে বাড়ি আসে ঘুরতে।
আরও পড়ুনঃ ভাল্লুক নিয়ে গ্রামে গ্রামে খেলা! বন দফতরের জালে পাকরাও তিন
advertisement
তবে এখন জুয়েলের একটাই লক্ষ্য আগামীতে বিশ্বকাপ খেলে আরো বেশি সাফল্য অর্জন। জুয়েলের প্রথম প্রশিক্ষক শ্রীমন্ত চৌধুরী বলেন, আমি বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে ছেলেমেয়েদের তিরন্দাজির জন্য তুলে আনতাম। তাদের মধ্যে জুয়েলের আগ্রহই ছিল সবচেয়ে বেশি। তখন আমার কাছে আধুনিক ধনুক কিংবা তির ছিল না।
আরও পড়ুনঃ পাওনা টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে দিনেদুপুরে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ!
বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা জোগাড় করে সেসব কিনে ওদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করি। ২০১৮ সালে জুয়েলের সঙ্গে আরও সাতজন ঝাড়গ্রামে আকাদেমিতে যাওয়ার সুযোগ পায়। ওখানে আধুনিক সরঞ্জাম নিয়ে ওরা প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। জুয়েলের সাফল্যে আমি গর্বিত।
Harashit Singha