সেই সময় জেলার মাখনা চাষে উন্নয়নের জন্য মালদা মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের পক্ষ থেকে দাবি রাখা হয়। জেলা প্রশাসনকে বিষয়টি দেখার নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যে মাখনা চাষের প্রশিক্ষণ সহ চাষের সামগ্রী প্রদান করা হচ্ছে কৃষকদের। জেলা প্রশাসন এবং মালদা মার্চেন্টস চেম্বার কমার্সের পরিচালন কমিটির সদস্যরা হরিশচন্দ্রপুর এলাকায় মাখনা চাষী, ব্যাবসায়ী, প্রশাসনিক আধিকারিক ও মালদা মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের প্রতিনিধিরা একটি বৈঠক করে জেলায় মাখনা চাষে উন্নয়নের লক্ষ্যে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ভাঙছে নদী পাড়, গঙ্গা গ্রাসে বিলীন হচ্ছে এলাকা!
বৈঠকের সিদ্ধান্ত মত রওনা দেন বিহারের দ্বারভাঙা জেলায়।সেখানে উন্নত মানের মেশিনে মাখনা প্রস্তুত করা হয়। জানা গিয়েছে ১০০ শতাংশের মধ্যে ৯০ শতাংশ মাখনা প্রস্তুত হয় বিহারের দ্বারভাঙ্গা এলাকায়। অন্যদিকে মালদহ জেলার হরিশচন্দ্রপুর এলাকায় বিগত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে মাখনা চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভালো মানের মাখনা উৎপাদিত হওয়ায় কৃষকদের অনুপ্রাণিত করছেন জেলা প্রশাসন ও জেলা শিল্প কেন্দ্রের কর্তারা।
আরও পড়ুনঃ মিটতে চলছে কালিয়াচকে বাস টার্মিনাসের সমস্যা! কাজ চলছে জোর কদমে
হরিশ্চন্দ্রপুরে উৎপাদিত মাখনা পাঠানো হয় বিহারের দ্বারভাঙ্গায়। হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় মাখনা প্রস্তুতের ক্ষেত্রে জলাশয় থেকে মাখনা তোলা থেকে শুরু করে খই করা পর্যন্ত প্রচলিত পদ্ধতিতে শ্রমিকরাই করেন। অন্যদিকে বিহারের দ্বারভাঙ্গা এলাকায় মেশিনের মাধ্যমে মাখনা প্রস্তুত করে প্যাকেট করে বাজারজাত করা হয়। এর ফলে দামও বেশি পান তারা।হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় আধুনিক মেশিন দিয়ে মাখনা প্রস্তুত করলে আরও উন্নত হবে।
Harashit Singha