মৃতার মা সমিতা দাস জানান, মাঝে মধ্যে টাকার জন্য মেয়েকে চাপ দিত শ্বশুরবাড়ির লোকজন। কয়েক দিন আগে ১৫ হাজার টাকা মেয়েকে দিয়ে চেয়ে পাঠায় জামাই। তারপর থেকেই মেয়ের উপর অত্যাচার বাড়ে বলেই অভিযোগ মৃতার মায়ের। মৃতার বাবা জানান, সেদিন রাতে মেয়েকে খুন করার পর আমদের বাড়িতে এসেছিল জামাই। ওই দিন দু'বার মেয়ের খোঁজ করতে এসেছিল জামাই ও তার বন্ধু। জামাই তাপস দাস জানায়, তাঁদের মেয়েকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। পর দিন সকাল থেকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। পরে শ্বশুরবাড়ি থেকেই খবর আসে তাদের বাড়ির সামনেই পুকুরে ভাসছে মেয়ের দেহ।
advertisement
আরও পড়ুন: Purulia News: বিশ্বের দরবারে স্বীকৃতি পুরুলিয়ার শিক্ষিকার, রইল তাঁর চমকে দেওয়া কর্মকাণ্ড
আরও পড়ুন: Cyber Crime: শুধু জামতারা নয়, এই নতুন গ্যাং থেকেও সাবধান! এক ফোনেই উধাও হবে লাখ লাখ টাকা! জানুন
কেশবপুর দাস পাড়ার ঘটনা। ঘটনাস্থলে খবর পেয়ে পুলিশ পৌঁছয়। মৃত গৃহবধূর নাম মধুমিতা দাস। তাঁর বাপের বাড়ির পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে খুনের মামলা রুজু করেছে ডোমজুড় থানার পুলিশ। পলাতক স্বামী তাপস দাসের খোঁজ চলছে। মেরে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলেই অভিযোগ পরিবারের। যদিও গৃহবধূর মৃত্যুর কারন জানতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনাকে ঘিরে ডোমজুড় থানার অন্তর্গত কেশবপুর দাসপাড়ায় চাঞ্চল্য।
রাকেশ মাইতি






