Picnic Spot: রূপনারায়ণের তীরে, শরৎচন্দ্রের স্মৃতি বিজড়িত গ্রাম! কলকাতা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরেই করুন শীতের পিকনিক, জানেন কোথায়?

Last Updated:
Picnic Spot: শীতের ছুটিতে সেরা ঠিকানা হাওড়ার সামতা গ্রাম,কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বসতবাড়ি
1/7
স্বল্প খরচে মন ভাল করার পাশাপাশি ভ্রমণের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যের অনুসন্ধান করতে কলকাতা সামান্য দূরত্বে হাওড়ার সামতাবের! সারা বাংলার পর্যটকদের কাছে পছন্দের একটা স্থান কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত হাওড়া দেউলটি সামতাবের গ্রাম। ছবি ও তথ্য: (রাকেশ মাইতি)
স্বল্প খরচে মন ভাল করার পাশাপাশি ভ্রমণের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যের অনুসন্ধান করতে কলকাতা সামান্য দূরত্বে হাওড়ার সামতাবের! সারা বাংলার পর্যটকদের কাছে পছন্দের একটা স্থান কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত হাওড়া দেউলটি সামতাবের গ্রাম। ছবি ও তথ্য: (রাকেশ মাইতি)
advertisement
2/7
শীত মানেই জেলা ও জেলার বাইরে থেকে অগণিত মানুষের ভিড়। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পর্যটকদের ঢল নামে, রূপনারায়ন নদী পাড়ে। এই স্থানের মূল আকর্ষণ কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি।
শীত মানেই জেলা ও জেলার বাইরে থেকে অগণিত মানুষের ভিড়। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পর্যটকদের ঢল নামে, রূপনারায়ন নদী পাড়ে। এই স্থানের মূল আকর্ষণ কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি।
advertisement
3/7
হাওড়ার শেষ প্রান্ত রূপনারায়ণ নারীর পূর্বপাড়। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনের শেষ ১২টি বছর যে বাড়িতে কাটিয়েছিলেন। সেই বাড়ি এবং তাঁর ব্যবহৃত নানা জিনিস। খাট বিছানা চেয়ার টেবিল আয়না সহ বিভিন্ন জিনিস রয়েছে।
হাওড়ার শেষ প্রান্ত রূপনারায়ণ নারীর পূর্বপাড়। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনের শেষ ১২টি বছর যে বাড়িতে কাটিয়েছিলেন। সেই বাড়ি এবং তাঁর ব্যবহৃত নানা জিনিস। খাট বিছানা চেয়ার টেবিল আয়না সহ বিভিন্ন জিনিস রয়েছে।
advertisement
4/7
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম, সেই সময়ের নানা কথা তত্ত্বাবধায়ক'রা বিস্তারিত পর্যটকদের সামনে তুলে ধরেন। দুর্গাপুজো থেকেই হাওড়া দেউলটি সামতাবেরে মানুষে ভিড় জমে। প্রতিবছর প্রায় ৭ দিনব্যাপী শরৎ মেলা অনুষ্ঠিত হয় এখানে। সেই সময় আরও বেশি সংখ্যক মানুষের ভিড় দেখা যায়।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম, সেই সময়ের নানা কথা তত্ত্বাবধায়ক'রা বিস্তারিত পর্যটকদের সামনে তুলে ধরেন। দুর্গাপুজো থেকেই হাওড়া দেউলটি সামতাবেরে মানুষে ভিড় জমে। প্রতিবছর প্রায় ৭ দিনব্যাপী শরৎ মেলা অনুষ্ঠিত হয় এখানে। সেই সময় আরও বেশি সংখ্যক মানুষের ভিড় দেখা যায়।
advertisement
5/7
নির্ভেজাল প্রকৃতি পরিবেশে নদীর পারে সময় কাটানোর অন্যরকম অভিজ্ঞতা এখানে। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর ব্যবহৃত জিনিস তাঁর বসতবাড়ি চাক্ষুষ করতে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে সারা বছর মানুষ ভিড় জমান। তবে শীতে সর্বাধিক ভিড় থাকে। কয়েক ঘন্টা সময় কাটানোর পাশাপাশি নদীর পিকনিক করতে সারা বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ হাজির হয়।
নির্ভেজাল প্রকৃতি পরিবেশে নদীর পারে সময় কাটানোর অন্যরকম অভিজ্ঞতা এখানে। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর ব্যবহৃত জিনিস তাঁর বসতবাড়ি চাক্ষুষ করতে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে সারা বছর মানুষ ভিড় জমান। তবে শীতে সর্বাধিক ভিড় থাকে। কয়েক ঘন্টা সময় কাটানোর পাশাপাশি নদীর পিকনিক করতে সারা বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ হাজির হয়।
advertisement
6/7
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা নদী তীরবর্তী স্থান। বহু মানুষ এখানে এক দু'দিনের ছুটি নিয়ে আসেন। রাত্রি যাপন করতে হলে, শরৎ মোড়ে থাকার ব্যবস্থা বা ঘর ভাড়া পাওয়া যায়, যেখানে ১০০০-১৫০০ টাকায় মাথাপিছু থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও এখানে পিকনিক করতে চাইলে স্থানীয় ডেকোরেটর এবং বেশ কিছু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যক্তি রয়েছে যারা সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে করে থাকেন।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা নদী তীরবর্তী স্থান। বহু মানুষ এখানে এক দু'দিনের ছুটি নিয়ে আসেন। রাত্রি যাপন করতে হলে, শরৎ মোড়ে থাকার ব্যবস্থা বা ঘর ভাড়া পাওয়া যায়, যেখানে ১০০০-১৫০০ টাকায় মাথাপিছু থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও এখানে পিকনিক করতে চাইলে স্থানীয় ডেকোরেটর এবং বেশ কিছু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যক্তি রয়েছে যারা সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে করে থাকেন।
advertisement
7/7
পুজোর পর থেকে শীতের এই সময় আরও বেশি মানুষের ভিড় থাকে অন্যান্য বছর। মানুষের উপস্থিতি রয়েছে তবে তুলনামূলক কম। ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে প্রচুর সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি হবে বলেই আশাবাদী, জানান শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির এক তত্ত্বাবধায়ক। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
পুজোর পর থেকে শীতের এই সময় আরও বেশি মানুষের ভিড় থাকে অন্যান্য বছর। মানুষের উপস্থিতি রয়েছে তবে তুলনামূলক কম। ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে প্রচুর সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি হবে বলেই আশাবাদী, জানান শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির এক তত্ত্বাবধায়ক। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement