নামকরণের তাৎপর্য তখন ধরা পড়ল যখন আশ্চর্যভাবে একের পর এক চায়ের দোকান চালক বেকার যুবক বিভিন্ন জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হতে শুরু করলেন। এমনকি এই দোকান চালাতেন এমন একজন যিনি পরবর্তীতে একটি সরকারি ব্যাঙ্কের ম্যানেজার পদে চাকরি পান। বেকার যুবকদের কাছে এই মন্দির হয়ে ওঠে বাবা বেকারেরস্বরের মন্দির।
advertisement
এ বিষয়ে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বেকার ছেলেদের কর্মসংস্থানের জন্য তৈরি হয়েছিলএই চায়ের দোকান। এই দোকান চালাতে চালাতেই অনেকে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছেন। চায়ের দোকানের কর্মচারী পরবর্তীতে একে একে বিভিন্ন চাকরিতে যোগদান করেন। এভাবেই ক্রমেই বেড়ে ওঠে বাবা বেকারেরস্বরের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ও আস্থা।
চায়ের দোকানের বর্তমান কর্মরত ব্যক্তি জানান, এলাকার স্থানীয় বেকার যুবকরাই পালা করে চালাতেন এই দোকান। একসময় তিনিও কাজ হারিয়ে বেকার হন তারপর থেকে বেকারেশ্বরের চায়ের দোকান তিনি চালাচ্ছেন। তিনি পরবর্তীতে যদি অন্য কোন কাজ পান তাহলে তাকে এই চায়ের দোকান ছেড়ে দিতে হবে পরবর্তী বেকার যুবকের জন্য।
রাহী হালদার