সূত্রের খবর, চুঁচুড়ার এবিএস টাওয়ারের আবাসনে শান্তনুর ফ্ল্যাট আছে। ওই ফ্ল্যাটের পাশেই ছিল অয়নের ফ্ল্যাট। প্রোমোটারির পাশাপাশি বিভিন্ন সিনেমায় ইনভেস্টার হয়ে কাজ করেছেন অয়ন। নিয়োগ দুর্নীতির টাকায় তাঁর প্রোমোটিং ও সিনেমায় ইনভেস্টমেন্ট কি না, তা নিয়েই তাকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। নথিপত্র ও ফাইলপত্র ঘেঁটে বেশ কিছু অসংগতি খুঁজে পান তদন্তকারী আধিকারিকরা। সেই কারণেই তাঁকে আটক করে সিজিওতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
advertisement
শনিবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ চুঁচুড়ার জগুদাস পারা ফ্ল্যাটে ঢোকেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা। সেখান বেশ তাঁরা বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়ে তল্লাশি চালান। তালা ভাঙতে ডাকা হয় চাবিওয়ালা ববি পালকে। শান্তনুর ফ্ল্যাট থেকে রাত আটটা নাগাদ বেরিয়ে যান ববি।
আরও পড়ুন: ল্যাপটপেই রয়েছে সব তথ্য? অয়ন এখন বড় হাতিয়ার ইডির! জড়িয়ে যাচ্ছে বড় টলিউডি নাম
আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতির মূল মাথা কে? ইডি-কে জানিয়ে দিলেন শান্তনু! তোলপাড়, এবার তবে কাকে ডাক?
ববি প্রায় আট ঘন্টা ফ্ল্যাটে ছিলেন। বেরিয়ে যাওয়ার সময় তিনি জানান, আলমারি, দরজা, ড্রয়ারের মিলিয়ে মোট ছ'সাতটা তালা খোলা হয়েছে। কয়েকটি স্মার্ট ডোর লকও খোলানো হয় তাঁকে দিয়ে। এরপ রেই রাত ন'টা নাগাদ অয়নকে আটক করে নিয়ে যায় ইডি। সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুলতে চাননি অয়ন।
রাহী হালদার