রোগীর পরিবারের কিছু উত্তেজিত সদস্য ভাঙচুর চালায় নার্সিংহোমে। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় পুলিশ। পুলিশের সঙ্গেও হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে মৃতের স্বামী । উত্তেজনা সামাল দিতে পুলিশকে লাঠি চালাতে হয়। ঘটনায় মৃতের পরিবারের বেশ কয়েকজন কে আটক করেছে পুলিশ। মৃত অনিন্দিতার দেহ ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অপরদিকে চোখের জলে ভাসাচ্ছে মৃতের পরিবার পরিজনরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পলিথিন পকেটের গায়ে ৭৫ মাইক্রন ছাপ! তবে পরীক্ষায় প্রমাণিত চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ
মৃতের স্বামী মহারাষ্ট্রের একটি সোনার দোকানে কর্মরত কর্মচারী। নিজের সন্তান হবে বলে বাড়ি ফিরেছিলেন মহারাষ্ট্র থেকে। মৃত অনিন্দিতার কাকা মানিক মালিকের অভিযোগ চিকিৎসার গাফিলতিতে মৃত্যু হয় তার ভাইজির। তিনি আরও চাঞ্চল্যকর দাবি করেন, নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ অ্যাম্বুলেন্স থেকে রোগীকে ট্রান্সফার করানোর ব্যবস্থা করছিলেন।
আরও পড়ুনঃ সোনার মেয়ের পাশে সমাজ সচেতক শিক্ষক
কিন্তু রোগীর পরিবার বুঝতে পারেন কোথাও একটা গন্ডগোল রয়েছে। তারপরই বেরিয়ে আসে আসল সত্য যে মৃত্যু হয়েছে সদ্যোজাত কন্যা সন্তানের মায়ের। রোগীর পরিবার নার্সিংহোমের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবিও করেছে।
Rahi Haldar