স্কুলের প্রধান শিক্ষক এই বিষয়ে জানিয়েছেন, সূচ দেখে অনেক শিশুই ভয় পায়। ভ্যাকসিনের উপকারিতা ও অপকারিতা তা খুদে পড়ুয়াদের জানা নেই। তাই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে বললে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। তিনি বলেন, "এই ভয় কাটাতে আমি এমন একটা পরিবেশ তৈরি করেছি যাতে খুদে পড়ুয়ারা আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে ওঠে। এতে তাদের মন থেকে সূচের ভয়টা চলে যাবে।" পাশাপাশি সন্তানকে ভ্যাকসিন দেওয়াতে এসে অভিভাবকদেরও একটানা তিন-চার ঘণ্টা বসে থাকতে হচ্ছে। ফলে নাচ গান সহ বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান হলে অভিভাবকরাও উৎসাহিত বোধ করবেন বলে ওই স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ২৩ জানুয়ারির আগে নেতাজির ছবি বিক্রির ধুম
অন্যদিকে অভিভাবকরা জানিয়েছেন, অশোক শিশু নিকেতন পড়ুয়া ও তাঁদের জন্য যে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে তা আগে কোথাও দেখা যায়নি। গোটা বিষয়টিকেই সাধুবাদ জানান অভিভাবকরা।
শুভজিৎ ঘোষ