জানা যায় কয়েক মাস আগে ডিভিসি এবং টানা বৃষ্টির ফলে ব্যাপক ক্ষতি হয়। যারফলে বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রায় অধিকাংশ চাষের ফসলের জমি বন্যার জলে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। অনেকেই আবার কেউ কেউ খাবারটুকু জুটাতে পারছেন না। অসহায়ের মধ্যেই দিন কাটাচ্ছে পরিবার গুলি। তাই বন্যা দুর্গতরা বাড়ি গিয়ে তাদের হাতে বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রিক তুলে দেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: এবার চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় বিরাট চমক,চিন্তা কমে গেল আমজনতা থেকে স্থানীয়দের
প্রশাসনের এই ধরনের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন আমজনতা।এই বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান কয়েক মাস আগে বন্যার জলে সমস্ত কিছুই শেষ হয়ে গেছে। বাড়িঘর থেকে খাবার-দাবার বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু এলাকায় বন্যা দুর্গত মানুষদের খাদ্য সামগ্রী ব্যবস্থা করার ফলে অনেকটাই উপকৃত হবে প্রত্যেক মানুষ।
আরও পড়ুন: বিশ্বখ্যাত চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো, কীভাবে শুরু এই পুজোর? জানুন অজানা ইতিহাস
প্রশাসন তাদের পাশে থাকার জন্য এলাকার প্রত্যেকে বেজায় খুশি।এই বিষয়ে আরামবাগের এসডিপিও অভিষেক মন্ডল জানিয়েছেন, খানাকুলে বন্যার সময় আমাদের প্রশাসনের তরফ থেকে অতীতেও দুর্গত মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছে। আগামী দিনেও একইভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবেন তাঁরা।
Suvojit Ghosh