Jagaddhatri Puja 2023: বিশ্বখ্যাত চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো, কীভাবে শুরু এই পুজোর? জানুন অজানা ইতিহাস

Last Updated:
Jagaddhatri Puja 2023: প্রায় আড়াইশো বছর আগে, কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির পুজো দেখে মুগ্ধ হয়ে ইন্দ্রনারায়ণ চন্দননগরের লক্ষ্মীগঞ্জ চাউলপট্টির নিচুপাটিতে জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রচলন করেন।
1/9
চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো গোটা বিশ্ববিখ্যাত। কীভাবে এই পুজোর শুরু হয়েছিল এখানে? চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রবর্তক রাজা ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী।
চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো গোটা বিশ্ববিখ্যাত। কীভাবে এই পুজোর শুরু হয়েছিল এখানে? চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রবর্তক রাজা ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী।
advertisement
2/9
কথিত ইতিহাস অনুযায়ী, রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ ইন্দ্রনারায়ণ ছিলেন চন্দননগরের ফরাসি সরকারের দেওয়ান। প্রায় আড়াইশো বছর আগে, কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির পুজো দেখে মুগ্ধ হয়ে ইন্দ্রনারায়ণ চন্দননগরের লক্ষ্মীগঞ্জ চাউলপট্টির নিচুপাটিতে জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রচলন করেন।
কথিত ইতিহাস অনুযায়ী, রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ ইন্দ্রনারায়ণ ছিলেন চন্দননগরের ফরাসি সরকারের দেওয়ান। প্রায় আড়াইশো বছর আগে, কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির পুজো দেখে মুগ্ধ হয়ে ইন্দ্রনারায়ণ চন্দননগরের লক্ষ্মীগঞ্জ চাউলপট্টির নিচুপাটিতে জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রচলন করেন।
advertisement
3/9
লক্ষ্মীগঞ্জ প্রতিষ্ঠার কিছুকাল পরেই এই পুজোর সূচনা। এই পুজো চন্দননগরে আদি পুজো নামে পরিচিত। এখনও পর্যন্ত পুরুষানুক্রমে দেওয়ান চৌধুরীদের উত্তরপুরুষের নামে পুজোর সংকল্প হয়।
লক্ষ্মীগঞ্জ প্রতিষ্ঠার কিছুকাল পরেই এই পুজোর সূচনা। এই পুজো চন্দননগরে আদি পুজো নামে পরিচিত। এখনও পর্যন্ত পুরুষানুক্রমে দেওয়ান চৌধুরীদের উত্তরপুরুষের নামে পুজোর সংকল্প হয়।
advertisement
4/9
লক্ষ্মীগঞ্জ প্রতিষ্ঠার কিছুকাল পরেই এই পুজোর সূচনা। এই পুজো চন্দননগরে আদি পুজো নামে পরিচিত। এখনও পর্যন্ত পুরুষানুক্রমে দেওয়ান চৌধুরীদের উত্তরপুরুষের নামে পুজোর সংকল্প হয়।
লক্ষ্মীগঞ্জ প্রতিষ্ঠার কিছুকাল পরেই এই পুজোর সূচনা। এই পুজো চন্দননগরে আদি পুজো নামে পরিচিত। এখনও পর্যন্ত পুরুষানুক্রমে দেওয়ান চৌধুরীদের উত্তরপুরুষের নামে পুজোর সংকল্প হয়।
advertisement
5/9
লক্ষ্মীগঞ্জের চাউলপট্টি মূলত চাল ব্যবসায়ীদের ঠিকানা। এক সময় নদীপথে বিভিন্ন জায়গায় চাল রফতানি করা হতো এই লক্ষ্মীগঞ্জের ঘাট থেকেই। তাই সেই থেকে এই পুজো চাউলপট্টি নামে খ্যাত।
লক্ষ্মীগঞ্জের চাউলপট্টি মূলত চাল ব্যবসায়ীদের ঠিকানা। এক সময় নদীপথে বিভিন্ন জায়গায় চাল রফতানি করা হতো এই লক্ষ্মীগঞ্জের ঘাট থেকেই। তাই সেই থেকে এই পুজো চাউলপট্টি নামে খ্যাত।
advertisement
6/9
চন্দননগরের একসময় রেশমের কাপড়ের বাণিজ্য ছিল লক্ষ্মীগঞ্জ এলাকাতেই। সেখানেই চাল ও কাপড়ের ব্যবসায়ীদের মধ্যে মতান্তরে তৈরি হয় দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাচীন লক্ষ্মীগঞ্জ বাজারের পুজোর।
চন্দননগরের একসময় রেশমের কাপড়ের বাণিজ্য ছিল লক্ষ্মীগঞ্জ এলাকাতেই। সেখানেই চাল ও কাপড়ের ব্যবসায়ীদের মধ্যে মতান্তরে তৈরি হয় দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাচীন লক্ষ্মীগঞ্জ বাজারের পুজোর।
advertisement
7/9
এখন চন্দননগরের প্রাচীনতম দু'টি বারোয়ারি পুজোর মধ্যে রয়েছে লক্ষ্মীগঞ্জ চৌমাথা, স্থাপিত ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ ও লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার, স্থাপিত ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দে।
এখন চন্দননগরের প্রাচীনতম দু'টি বারোয়ারি পুজোর মধ্যে রয়েছে লক্ষ্মীগঞ্জ চৌমাথা, স্থাপিত ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ ও লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার, স্থাপিত ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দে।
advertisement
8/9
এখানকার প্রতিমার বৈশিষ্ট্য হল সনাতন রীতির প্রতিমায় সাদা সিংহ এবং বিপরীতমুখী অবস্থানে হাতি। স্থানীয়দের বিশ্বাস বিসর্জনের সময় আদি প্রতিমা জলে পড়লেই শুশুক বা সাপের দেখা পাওয়া যায়। স্থানীয় বিশ্বাসে এই দেবী অত্যন্ত জাগ্রত।
এখানকার প্রতিমার বৈশিষ্ট্য হল সনাতন রীতির প্রতিমায় সাদা সিংহ এবং বিপরীতমুখী অবস্থানে হাতি। স্থানীয়দের বিশ্বাস বিসর্জনের সময় আদি প্রতিমা জলে পড়লেই শুশুক বা সাপের দেখা পাওয়া যায়। স্থানীয় বিশ্বাসে এই দেবী অত্যন্ত জাগ্রত।
advertisement
9/9
চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বর মিলিয়ে প্রায় ৩০০-র বেশি বারোয়ারি পুজোর প্রচলন রয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটির আওতায়। লটারির মাধ্যমে উঠে আসা পুজোগুলি অংশগ্রহণ করতে পারে নিরঞ্জনের শোভাযাত্রায়।
চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বর মিলিয়ে প্রায় ৩০০-র বেশি বারোয়ারি পুজোর প্রচলন রয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটির আওতায়। লটারির মাধ্যমে উঠে আসা পুজোগুলি অংশগ্রহণ করতে পারে নিরঞ্জনের শোভাযাত্রায়।
advertisement
advertisement
advertisement