এবারেও একইরকম আনন্দে মেতেছে স্থানীয়েরা।পুরো খেলার মাঠজুড়ে মিষ্টির দোকান, স্টেশনারি খেলার সরঞ্জাম৷ আলো ঝলমলে পরিবেশ গোটা এলাকাজুড়ে৷
মেলা দেখতে আসা এক মহিলা জানান দু'বছর করোনার জন্য ঠাকুরের জন্মতিথি এবং মেলা বন্ধ ছিল। সারা বছর ধরে এই মেলার জন্য অপেক্ষা করে থাকি। বাড়িতে কাজকর্ম সেরে সন্ধের পর থেকে প্রতিদিনই মেলাতে আসি এবং আনন্দ উপভোগ করি। ঝাড়গাম থেকে আসা এক ব্যক্তি জানান রামকৃষ্ণ জন্মতিথিতে শুরু হয় মেলা। তাই ঠাকুরের জন্মস্থানে এসে এত সুন্দর ভাবে মেলা দেখছি তা কল্পনা করতে পারছি না।
advertisement
আরও পড়ুন: 'ফিশচুলা ফেটে গিয়েছে', দিল্লি যাওয়ার আগেই শরীর 'খারাপ' অনুব্রতর! শুক্রে কী হবে, প্রবল জল্পনা
মেলারই এক মিষ্টি ব্যবসায়ী জানিয়েছেন প্রতি বছরই মেলাতে আসি। অন্য জায়গায় মেলাতে গেলেও এতো ভালো পরিবেশ কোথাও পাওয়া যাবে না। প্রতিদিনই সন্ধ্যার পর প্রচুর মানুষের সমাগম হয় এবং বেচাকেনা ভালোই হয়।
শুভজিৎ ঘোষ