১৫ ওভারের এই ম্যাচে দুই দলই জানপ্রান দিয়ে লড়াই করে। ১১ জন সদস্যের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে দৃষ্টিহীন খেলোয়াড় ছিলেন ছয় জন। আংশিকভাবে দৃষ্টিহীন খেলোয়াড় ছিলেন পাঁচ জন। চুঁচুড়া ভগবতীডাঙ্গা ক্রিকেট গ্রাউন্ডে এই খেলা দেখতে বহু মানুষ ভিড় জমান।
আরও পড়ুন - Cyclone Alert: জোড়া সাইক্লোনের চোখরাঙানি! বঙ্গোপসাগর, আরব সাগর দুদিকই কাঁপবে,রইল আপডেট
advertisement
দৃষ্টিহীনদের নিয়ে ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করার বিশেষ উদ্দেশ্য, একদিকে যেমন দৃষ্টিহীন রা সব রকম ভাবেই কাজ করতে পারে সে রকম ভাবে তারা যাতে খেল খেলাধুলাও করতে পারে তা প্রমাণ করা। যদিও তাদের খেলা স্বাভাবিক ক্রিকেট এর থেকে একটু আলাদা তবুও তারা পিছিয়ে নেই এক কদম ও। এই খেলায় সমস্ত দৃষ্টিহীন মানুষরা বলের শব্দ শুনে ক্রিকেট খেলেন তাই একে অন্য কথায় সাউন্ড ক্রিকেটও বলা চলে।
আরও পড়ুন - Vaisno Devi Temple: দেবীর মহিমা অপার, তাই বারবার বৈষ্ণোদেবীর দর্শনে আসেন বলি স্টাররা,রইল ফটো
এই বিষয়ে এক প্রতিযোগী জানান, এই ক্রিকেটকে সাউন্ড ক্রিকেট বলা হয় কারণ দৃষ্টিহীন মানুষেরা বল দেখতে পাবেন না। কিন্তু তারা বলের শব্দ শুনে বলের শব্দ শুনে বুঝতে পারবেন বলটি কোথায় পড়ছে কখন তার কাছে আসছে। সেই ভাবেই এই খেলায় অংশগ্রহণ করা। তারা খুবই আনন্দিত এই খেলায় অংশগ্রহণ করতে পেরে। খেলাতে একদল জিতবে একদল হারবে এটাই স্বাভাবিক ঘটনা। নদীয়া এই বছর এই সাউন্ড ক্রিকেটে বিজয়ী হয়েছে। আগামী বছর হুগলি আরও জোরদার লড়াই করবে।
Rahi Halder