TRENDING:

Hooghly News: দারিদ্রতাকে হারিয়ে শৃঙ্গ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন চন্দননগরের পিয়ালী

Last Updated:

Hooghly News: আবারও পাহাড়ের ডাকে রওনা দিলেন বঙ্গ তনয়া পিয়ালী বসাক। এবার তাঁর লক্ষ্য বিনা অক্সিজেনে অন্নপূর্ণা ও মাকালু পর্বত শৃঙ্গ জয় করার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলি: আবারও পাহাড়ের ডাকে রওনা দিলেন বঙ্গ তনয়া পিয়ালী বসাক। এবার তাঁর লক্ষ্য বিনা অক্সিজেনে অন্নপূর্ণা ও মাকালু পর্বত শৃঙ্গ জয় করার। পাহাড়ের ডাকে বারবার সাড়া দিয়েছেন হুগলির চন্দননগরের পিয়ালী। দুর্ভেদ্য দুর্গম রাস্তা খারাই পাহাড় কিংবা ভয়ানক তুষারঝড় সবকিছুকে অতিক্রম করে পর্বত শৃঙ্গ জয় করার সাহস রয়েছে পিয়ালির মধ্যে। তবে, এই পর্বত আরোহণের একমাত্র বাধা আর্থিক খরচ।
advertisement

এইবারে পর্বত আরোহণের জন‍্য পিয়ালীর মোট খরচ ৩১ লক্ষ টাকা। পুরো টাকার মাত্র তিন লক্ষ টাকা এখনও পর্যন্ত জোগাড় করতে পেরেছেন তিনি। বাকি টাকা পূরণের জন্য রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের কাছে বারংবার দ্বারস্থ হয়েছেন পিয়ালী। তবে, সাধারণ মানুষ পিয়ালীর পাশে রয়েছে। ক্রাউড ফান্ডিং-এর ওপর ভরসা করে আবার তিনি বেরিয়ে পড়েছেন পর্বত শৃঙ্গ জয়ের উদ্দেশ্যে।

advertisement

আরও পড়ুনঃ কেটে দেওয়া হয়েছে বিদ্যুতের সংযোগ, জলের অভাবে চাষের জমিতে ফাটল, মাথায় হাত কৃষকদের

পিয়ালী বলেন, তাঁর আশা আবহাওয়া যদি সঙ্গ দেয় নিশ্চিত মাকালু ও অন্নপূর্ণা শৃঙ্গ জয় করবে। পিয়ালীর কথায় "এই সফরে মোট ৩১ লক্ষ টাকা প্রয়োজন। পশ্চিমবঙ্গ সরোজগার করপোরেশন ২ লক্ষ ২ হাজার টাকা দিয়েছে। আরও এক লক্ষ টাকা ক্রাউড ফান্ডিং উঠেছে। রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছি। ঝুঁকি নিয়েও দেশের মুখ উজ্জ্বল করছি। প্রতিপদে  নাওয়া খাওয়া ভুলে টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছি। টাকা না পেলে মাঝপথ থেকে ফিরিয়ে দেবে। তবে দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন আশ্বাস দিয়েছেন ৫ লক্ষ টাকা দেবার। এভাবে যদি কর্পোরেট সংস্থা এগিয়ে আসে তাহলে দুটি শৃঙ্গ জয় করতে পারব।"

advertisement

View More

১৯ শে মার্চ থেকে যাত্রা শুরু করবে পিয়ালী। নেপালের সংস্থা পিয়ালীকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়তি একমাস সময় দিয়েছে টাকা জমা দেওয়ার জন্য। তবে কীভাবে সেই টাকা যোগাড় হবে তা নিয়ে এখনো দুশ্চিন্তায় রয়েছেন পিয়ালী।

আরও পড়ুনঃ 'মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে...!' শান্তনুর ৫ বছর আগে 'কীর্তি' আসছে সামনে

advertisement

পিয়ালীর মা স্বপ্না বসাক বলেন যাওয়ার সময় চিন্তা হলেও আশা করি সামিট শেষ করবে আমার মেয়ে।এটা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ সেটা যারা করে তারাই জানে।বেস ক্যাম্প পর্যন্ত যোগাযোগ থাকলেও অভিযানে গেলে আর যোগাযোগ থাকে না।আর্থিক ভাবে কয়েকজন এগিয়ে এসেছে। এভারেস্ট- এর সময় কোনও কর্পোরেট, রাজ্য বা কেন্দ্র সরকারের সাহায‍্য পায়নি পিয়ালী ।এবারে যদি সকলে এগিয়ে আসে তাহলে পিয়ালীর সামিট সফল হবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

রাহী হালদার

বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Hooghly News: দারিদ্রতাকে হারিয়ে শৃঙ্গ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন চন্দননগরের পিয়ালী
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল