ডানকুনি পুরসভার স্টেশন পল্লী, দক্ষিণ সুভাষ পল্লী, তাঁতিপাড়া, উত্তর সুভাষ পল্লী এই এলাকা গুলিতে জল জমে তৈরি হয়েছে মশার আঁতুরঘর। এমনটাই অভিযোগ স্থানীয় মানুষদের। এই সমস্ত এলাকাগুলিতে একাধিক জায়গায় নর্দমা বুজে যাওয়ার কারণে সেখানে স্থির জলের মধ্যে ডিম পাড়ছে মশারা। সেখান থেকেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গি মশার লার্ভা। যা দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে স্থানীয় মানুষদের কপালে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ আবগারি দফতরের অভিযানে ৪৪০ লিটার মদ নষ্ট!
স্থানীয় এক বাসিন্দা শান্তনু ধর চৌধুরী তিনি জানান, বর্ষা ছাড়াও একাধিক সময় এলাকার জলমগ্ন থাকে। বর্ষার সময় জায়গায় জায়গায় জল জমে যায়। ওই সমস্ত এলাকায় মশার উপদ্রব খুবই বেশি। জমা জলের কারণে সাধারণ মানুষদের জীবন ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারি জানিয়েছেন,ডেঙ্গু আক্রান্ত বাড়ছে হুগলি জেলায়, এখনো মৃত্যু না হলেও তিনশ ছুঁয়েছে আক্রান্ত, মোকাবিলায় একাধিক ব্যবস্থা প্রশাসনের। গত বছর হুগলিতে সাত হাজারের বেশি ডেঙ্গু আক্রান্ত ছিল। চলতি বছরে জানুয়ারী মাস থেকে জুলাই পর্যন্ত হুগলি জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩০০ ছাড়িয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২০ জন।
রাহী হালদার