করোনা প্রকোপ কাটিয়ে সবই ফিরছে পুরাতন ছন্দে। ছন্দে ফিরছেন পুজো আয়োজকরাও। বিগত দুই বছর মহামারির জন্য পুজোর বাজেটে বড়সড়ো কাটছাঁট করেছিলেন পুজো আয়োজকরা। যার ফলে পেটে টান পড়েছিল পুজা মন্ডপগুলিতে বাজাতে আসা ঢাকিদেরও। এই বছর মহামারীর প্রকোপ কমতে আবারও স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে ঢাকিরাও।
আরও পড়ুন বাড়বে কি চালের দাম? বৃষ্টি কম, রাজ্যে ফলন কম ধানের
advertisement
হুগলির ব্যান্ডেলে রয়েছে একটি ঢাকিদের গ্রাম। এই গ্রামের বেশিরভাগ পুরুষ পেশায় বদ্যকার। এই গ্রামের ঢাকিদের ঢাকের বোল গোটা দেশব্যাপী ছড়িয়ে রয়েছে। উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু কর্ণাটক এই সমস্ত জায়গায় এখানকার ঢাকিরা ঢাক বাজাতে গেছেন। তবে করোনার জন্য শেষ দু বছর একদমই উপার্জন হয়নি। এই বছর আবারও একটু আশার আলো দেখছেন তারা।
আরও পড়ুন রাতের অন্ধকারে বাড়ি ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষনের চেষ্টা, বাধা দিলেই ছুরির আঘাত
এক ঢাক বাদ্যকর জানান, বিগত বছরে পুজো কমিটি গুলি তাদের বাজেটে কাটছাঁট করার ফলে পকেটে টান পড়েছিল ঢাকিদের। আগে যে পুজো কমিটি পাঁচজন বাদ্যকর নিয়ে পুজো করত তারা বিগত দু'বছর তিনজনে নেমে এসেছিল। তিনি আরও বলেন, পুজোর পর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ঢাকিরা যে বকশিশ নিত বিগত দু'বছর তাও হয়নি। এই বছর সবকিছু স্বাভাবিক হওয়াতে আশার আলো বাদ্যকারদের মধ্যে।
রাহী হালদার