এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা এই এলাকার বাসিন্দা সাধন বর্মন জানান, \”দীর্ঘ সময় ধরে এই শিব মন্দিরের শিব বেশ জাগ্রত বলেই মনে করে থাকেন এলাকার মানুষেরা। তবে এই মন্দিরের আদি মহাকালের শিব লিঙ্গ তিনি নদী থেকে পেয়েছিলেন। একদিন সকালে তিনি বর্তমান মন্দিরের পেছনে ওই শিবলিঙ্গের পাথর নদীর জলে ভাসতে দেখেন। তারপর তিনি সেই পাথর তুলে আনেন জল থেকে। তখন থেকেই এই শিব লিঙ্গ পুজো পেতে শুরু করে সকলের। তারপর ধীরে ধীরে মানুষের ভিড় বাড়তে শুরু করে।
advertisement
লোকের মুখে মুখে প্রচলিত হয় বাবার জাগ্রত কথা। বর্তমানে এই মন্দিরে পুজোর দিন গুলিতে ব্যাপক মানুষের ভিড় জমে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।\” তবে বর্তমান সময়ে এই মন্দির নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যাওয়ায় সম্ভবনা তৈরি হয়েছে। নদীর পাড় ভাঙনে নদী মন্দিরের কাছে চলে এসেছে। তাই এলাকার মানুষেরা এই নদী ভাঙন রোধে পাড় বাঁধ নির্মাণের দাব জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: Crime News: শ্বশুরবাড়িতে একটু এদিক ওদিক হলেই জামাইকে পেটাত শাশুড়ি! শেষে যা কাণ্ড হল
এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা রাজেশ দাস জানান, \”প্রত্যেক সোমবার এই মন্দিরের পুজোর আয়োজন করা হয়। এছাড়া নিত্য পুজোর জন্য একজন পুরোহিত রয়েছেন। এছাড়াও শ্রাবণ মাসে এই মন্দিরে জল ঢালতে আসেন বহু পুণ্যার্থীরা। এই মন্দিরের ভোগের আয়োজন করা হয় বিশাল করে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে ভোগের খিচুড়ি বিতরণ।\”
Sarthak Pandit