এই রাস্তাটি সংষ্কারকরার দায়িত্ব রয়েছে পাবলিক ওয়ার্কার্স ডিভিশনের ওপর। এই রাস্তাটি বহুবার জোড়া-তালি দিয়ে সংষ্কারকরার কাজ করা হলেও। সংষ্কার করার কিছুদিনের মধ্যেই পুনরায় নিজের আগের স্থানে ফিরে যায় রাস্তাটি। রাস্তাটি রাজ্য সড়ক হওয়ার কারণে প্রচুর পন্যবাহী ভারি ভারি ট্রাক চলাচল করে এই রাস্তা দিয়ে। এছাড়া সারাদিন ধরে প্রচুর যানবাহন তো চলাচল করেই। আর তার ফলেই প্রচুর দূর্ঘটনাও ঘটে এই রাস্তাটিতে। প্রায়শই শুনতে পাওয়া যায়, টোটো কিংবা অটো গাড়ি উলটে গিয়েছে। অথবা বাইক আরোহীরা পড়ে গিয়ে জখম হয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন - গোপালপুরে বেসরকারি স্কুলের নির্মীয়মান বিল্ডিংয়ের ছাদ ভেঙে মৃত ১
আরও পড়ুন - কোচবিহারে তামাক চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছে নতুন প্রজন্মের চাষীরা
তবে এই রাস্তাটির সংষ্কারেরদাবী বারংবার উঠলেও এই নিয়ে কোন ভূমিকা গ্রহণ করেনি জেলা প্রশাসন। এলাকাবাসীরা এই রাস্তার বেহাল দশায় রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে রয়েছেন। তাদের বক্তব্য, “এই রাস্তা খারাপ থাকার কারণে, এলাকায় যত সমস্যা সৃষ্টি হয় কিংবা দূর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দা হিসেবে আমাদেরকেই বারংবার দৌড়ে গিয়ে সাহায্য করতে হয়। প্রতিদিনই কারোও মাথা ফাটছে, কারোও হাত ভাঙছে, কারোও আবার মৃত্যুও হচ্ছে এই রাস্তা দূর্ঘটনার ফলে। তবুও সরকার এই রাস্তাটির দিকে কোনও প্রকার খেয়াল করছে না”।
পিডব্লুডি-এর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার বলেন, "বর্তমানে বৃষ্টির সময় আমরা এই বিষয় নিয়ে সেরকম কিছুই করতে পারব না। তবে আমি যতটুকু করা সম্ভব করছি। আমি নিজে গিয়েছিলাম দেখতে। আবার কাল যাব। এই রাস্তাটি নিয়ে নতুন পরিকল্পনাও করা হচ্ছে"।
সার্থক পন্ডিত